তারাবির নামাজ আদায়কে কেন্দ্র করে মারামারি একপর্যায়ে ঘুষিতে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু !!
তারাবির নামাজ আদায়কে কেন্দ্র করে মারামারি একপর্যায়ে ঘুষিতে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু !!
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার রাত পৌনে ৯ টার দিকে স্থানীয় মুসল্লিরা খালেক হাওলাদার বাড়ির পাঞ্জেগানা মসজিদে তারাবির নামাজ আদায় করতে যান। সেখানে ১২ রাকাত নামাজ আদায়ের পরে গোলাম মোস্তফা হাওলাদারের ছেলে মো. সোহাগ হাওলাদার (২৪) বাকি নামাজ আদায় না করে মসজিদ থেকে বের হয়ে যাচ্ছিল। এ সময় মো. সেলিম তাকে বাকি ৮ রাকাত নামাজ আদায় করার জন্য বললে উভয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়।
একপর্যায়ে সোহাগ উত্তেজিত হয়ে সেলিমের বুকে ঘুষি মারে। এতে তাৎক্ষণিকভাবে সেলিম অজ্ঞান হয়ে পড়েন। মুসল্লিরা সেলিমকে বাউফল হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুর পর সেলিমের লাশ বাড়ি নিয়ে গেলে সেখানে বিষয়টি আপস-রফা করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু পুলিশ খবর পেয়ে সোমবার সকালে লাশ উদ্ধার করে বাউফল থানায় নিয়ে আসে।
এ ব্যাপারে বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আযম খান ফারুকী জানান, এ ব্যপারে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পোস্টমর্টেম করার জন্য লাশ পটুয়াখালী জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
“কালে কালে এল কলি কাল , হাঁসের ছানা চাটে বিড়াল ছানার গাল।” চিরন্তন সত্য এই বাণীটি তারই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত মূলক একটি চিত্র।
“কালে কালে এল কলি কাল ,
হাঁসের ছানা চাটে বিড়াল ছানার গাল।”
চিরন্তন সত্য এই বাণীটি তারই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত মূলক একটি চিত্র।
মঙ্গলবার সকালে তেমনি এক ঘটনা ঘটলো কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলায়।
মঙ্গলবার সকালে তেমনি এক ঘটনা ঘটলো কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলায়।
ঘূর্ণিঝড় ’মোরা’তে যখন বিধ্বস্ত বাড়ি-ঘর। তখন লোকজন জীবন বাঁচাতে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোর দিকে ছুটে চলছে। যে যার মতো ইয়া নাফছি ইয়া নাফছি করে যার যার প্রাণ বাচাঁনোর জন্য ছুটো ছুটি করে নিরাপদ আশ্রায় খুজেঁ নেওয়ার চেষ্টা করছে। ঠিক সেই সময়ই প্রাণ বাচাঁতে কাঁধে কাঁধ মিশিয়ে চির শত্রুতার সম্পর্ক নিমিশেই বিলিন হয়ে এখন বিপদে পড়ে বন্ধুর মত আচারণ। একেই বলে “কালে কালে এল কলি কাল, হাঁসের ছানা চাটে বাঘের ছানার গাল।” চিরন্তন সত্য এই বাণীটির নাম করণের স্বার্থকতার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।। আলোড়ন সৃষ্টিকারী বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় “মোরা“ কবলিত এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটলো। তারই একটি বাস্তব চিত্র।
ঘূর্ণিঝড় ’মোরা’তে যখন চারদিকে দূর্যোগের ও বিঃধ্বস্তের ঘনঘটা ঠিক তখনই এই বিপদে পড়ে হাঁসের বাচ্চা পেল নিরাপদ আশ্রয়স্থল । সেই আশ্রায়স্থলটি আর কেউ নয়। সেটি হলো- বিড়ালের বাচ্চার কোল। বিড়ালটি বুকের মধ্যে নিজের বাচ্চা’র মতো করে আগলে রেখেছে হাঁসের বাচ্চাটিকে। এটি অবিশ্বাস্য হলেও সত্য। সূত্রঃ নেট।
Subscribe to:
Posts
(
Atom
)