Press Media Zone-(প্রেস মিডিয়া জোন)

Press Media Zone

ads

LATEST UPDATES

Business

Fashion

Technology

Photography

Games

10 days before the operation, the soldiers took the knife in the house from Rohingya

10 days before the operation, the soldiers took the knife in the house from Rohingya

Myanmar military took away the knife-knife and searched the house of Rohingyas at least 10 days before the operation began. Burmese soldiers take away the pots, so that Rohingyas can not build minimum protests. Even the soldiers did not leave knives and knives for cutting. This kill-torture is premeditated on Muslims. The incident of police and army camps is also part of the process.

Since Aug 24, the Myanmar army started mass torture on minority Rohingya Muslims in Rakhine. Army and extremist Buddhists opened fire at indigenous people in the neighborhood of Rohingya Muslims and at home. At the same time, attacks on the sky and the land are attacked on the helpless Muslims. Eyewitness Rohingya Muslims say extremists cut throats and the army shot them dead. Rohingyas are burnt to death in many areas. In some places, the Rohingyas were killed and the body was sprayed with a dredger on the pond. The torture-persecution still continues. While standing on the border of Bangladesh, it still appears that there was a fire in the houses of the Muslims.

Rohingyas who fled to Bangladesh for shelter have said that this attack is due to the overthrow of Muslims from the state of Arakan (now Rakhine). This was premeditated. That is why they seized the knives and scissors. Rohingya Muslim Hafez Syed Hossain said that the allegations against the Rohingyas have been carried out, and the complaint is totally false. The Myanmar army has alleged that 30 police camps and an army camp have been attacked. Hafez Syed Hossain said that the Myanmar army started an operation against the Rohingyas by giving false accusations. But 10 days ago, the Burmese army took the knife-scissors and searched the Rohingya house from the house.

Syed Hossain said that the fish and the workers were taken from their house. The army started raids after they searched the house and took them away. He said that after the Rohingya Muslims could not build minimum resistance, the army attacked them, he said.

Shahidul Amin of Taigingpur of Maungdur Taigangpura said that on August 13, the soldiers took sharp knife, knives, pistols from each house and searched from them. Then they were told that they would be returned again after the sacrifice. Shahidul Amin said they did not understand that in the meantime Burmese soldiers would execute brutal killings in this way.

Abu Taher, the burnt Maize of Maungdaw, said that he did not leave fish in his house anymore. Initially the attack on them started. He said the attack that the Myanmar army will take on the Rohingya was premeditated. And the attack on Sankchauki and the PoliceCamp was an action of their arranged drama. The police and the army were attacked to create such a platform to attack the Rohingyas on that pretext. Abu Taher said, according to their knowledge the Rohingya Muslims had no involvement with the attack.

Another Rohingya resident of Pulanggazi, Afsar said, Muslims can not go out of the neighborhood. They have permission to go to the city. So how did they attack Saintechki and police camp? There are also many Rohingya Muslims who take shelter in Bangladesh. Everyone said that Muslims are not involved with attack on Senchauki and police camp. The Rohingyas think that it is sorted out. They said that it was an excuse only. The attacks were created so that the Muslims can be attacked, that they can be expelled from the country by killing and torturing them.

১৮১ বছর বয়সি বৃদ্ধ মুরাসি বলেন ”মৃত্যু আমাকে ভুলেই গিয়েছে” !!

মুরাসি এই বৃদ্ধার নাতি-নাতনিরাও কেউ এখন আর বেঁচে নেই। অথচ মৃত্যু তাকে স্পর্শ করেনি। এক প্রকার আক্ষেপ নিয়েই ১৮১ বছরের বৃদ্ধ বলেন, ‘যমে বোধ হয় আমাকে নিতে ভুলে গিয়েছে।’ শুধু ভারত কিংবা বিশ্বেই নয়, সমগ্র মানবজাতিতে ১৮১ বছরের এই বৃদ্ধই নাকি প্রবীণতম! তার নাম রয়েছে গিনেস বুক অব দি ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেও।

তবে এ খবরের সত্যতা কতটা, তা তর্কযোগ্য। ওয়েবসাইটটির আরো দাবি, মুরাসি নাকি এখন দুঃখ করে বলেন, ‘আমার চোখের সামনে আমার নাতি-নাতনিরা মারা গিয়েছে। কিন্তু আমাকে মৃত্যু গ্রাস করেনি। আমি তাই মরার আশা ছেড়ে দিয়েছি।’
এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, `আগামী জীবনে তার কোনো চাওয়া পাওয়া ও আশা নেই।`

তবে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হিসেবে আন্তর্জাতিক ও আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পেতে চান তিনি। এর পরও সবকিছু মিলে ভালই আছেন বলে জানান তিনি।

যদিও বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে দাবি করা হয়েছে, গিনেস রেকর্ডে মুরাসির নাম রয়েছে তবে বিশ্বের মধ্যে না, ভারতীয় ইতিহাসের সবচেয়ে বৃদ্ধ ব্যক্তি হিসেবে। তবে এই তথ্যের যর্থাথতাও নিশ্চিত করা যায়নি।

ভারতের সরকারি সূত্র মতে, বেঙ্গালুরুর থেকে ১৯০৩ সালে বারানসিতে এসে মুচির কাজ শুরু করেন মুরাসি। ১৯৫৭ সালে ১২২ বছর বয়সে এ কাজ থেকে অবসরে যান তিনি।

জন্ম সনদ ও ভারতীয় কার্ড থাকলেও তার নেই কোনো মেডিক্যাল সনদ। সর্বশেষ তিনি ১৯৭১ সালে চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলেন। এর পর আর কোনো চিকিৎসকের শরণাপন্ন হননি তিনি। এমনকি ১৯৭১ সালে তিনি যে চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলেন, তিনিও মারা গেছেন। তাই তার বয়সের রহস্য জট খোলা সম্ভব হয়নি।

ক্যারোলিনের নেশা বালকদের ধর্ষণ করা!!

১৫ বছরের এক কিশোরকে যৌনতার `ড্রাগ` খাইয়ে নিয়মিত ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে ৩৬ বছরের বয়সী ক্যারোলিন লি-এর বিরুদ্ধে। তিন সন্তানের মা ক্যারোলিনের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ, তিনি নিয়মিত টিনএজারদের জোর করে বিছানায় টেনে নিয়ে যেতেন৷

যে সব কিশোর ক্যারোলিনের মুখের কথায় মিলিত হতে চাইতো না, তাদের ভুলিয়ে-ভালিয়ে যৌনতার ড্রাগ দিতেন ক্যারোলিন। তারপর যৌনলীলায় মেতে উঠতেন৷

এভাবেই দিব্যি চলছিলো৷ ড্রাগ খাইয়ে ১৫ বছরের এক কিশোরের সঙ্গেও একইভাবে যৌনক্রীড়ায় মেতে উঠেছিলেন ক্যারোলিন৷ কিন্তু ওই কিশোর ক্রমে বুঝতে পারে যে ক্যারোলিন তার যৌনজীবনকে ক্রমশ গ্রাস করছেন৷ ল্যাঙ্কাশায়ারের ওই কিশোরকে `থ্রি-সাম সেক্স` করতেও বাধ্য করেন অভিযুক্ত মহিলা৷ অভিযোগকারী কিশোর ও তারই এক সহপাঠীকে বিছানায় টেনে নিয়ে যান ক্যারোলিন এবং তার সঙ্গে বসে ব্লু-ফিল্ম দেখতে বাধ্য করেন৷ এরপরেই সহ্যের বাঁধ ভাঙে ওই কিশোরের৷ স্থানীয় পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করে সে।

পুলিশের তদন্ত যতই এগোয়, ততই ক্যারোলিনের পর্দা ফাঁস হতে থাকে৷ এ সময় স্থানীয় আরো কয়েকজন টিনএজার ক্যারোলিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানায়৷ তাদের মধ্যে অনেককেই ফোন সেক্সে বাধ্য করান ক্যারোলিন৷ মাঝে মাঝে নিজের বাড়িতে কিশোরদের নিমন্ত্রণ করে পানীয়ের সঙ্গে ড্রাগ মিশিয়ে দিয়ে বেডরুমে নিয়ে গিয়ে তাদের উলঙ্গ করে দিতেন ক্যারোলিন৷ বাধ্য করতেন যৌনমিলনে৷

এভাবেই চলছিলো দিনের পর দিন৷ কিন্তু ওই ১৫ বছরের কিশোরকে তার সহপাঠীর সামনেই ক্যারোলিনের সঙ্গে `থ্রি-সাম` করতে জোর করায় ফাঁস হয়ে গেলো অভিযুক্তের সমস্ত জারিজুরি৷ এখন পুলিশের হেফাজতে ক্যারোলিন৷ দ্রুতই শুরু হবে বিচারপ্রক্রিয়া৷ খবর ডেইলি মেলের৷


শাকিবের ‘নবাব’ কলকাতার ১১২ সিনেমা হলে !!

প্রথমবার যৌথ প্রযোজনার ছবিতে নাম লেখান সুপারস্টার শাকিব খান। জাজ মাল্টিমিডিয়া ও কলকাতার এসকে মুভিজ প্রযোজিত ‘শিকারি’ ছবিটি পরিচালনা করেন কলকাতার জয়দীপ মুখার্জী। একই নির্মাতার ছবিতেই দ্বিতীয়বারের মতো আবারও অভিনয় করলেন শাকিব। ছবির নাম ‘নবাব’।

বাংলাদেশের বক্স অফিসে ইতিবাচক সাড়া ফেললেও ‘নবাব’ এখনো মুক্তি পায়নি কলকাতায়। কাল শুক্রবার (২৮ জুলাই) ছবিটি পশ্চিম বঙ্গের ১১২টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে চলেছে। আর এই ছবির প্রচার প্রচারণায় এখন পুরোদমে ব্যস্ত আছেন ছবির নির্মাতা জয়দীপ মুখার্জী এবং ছবিতে শাকিবের বিপরীতে প্রথমবার অভিনয় করা কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শুভশ্রী গাঙ্গুলি।

সম্প্রতি ‘নবাব’-এর প্রচারণায় গিয়ে একটি এফএম রেডিওর অনুষ্ঠানে ছবির নায়ক সম্পর্কে বলতে গিয়ে নির্মাতা জয়দীপ মুখার্জী শাকিবকে ‘বাংলাদেশের রজনীকান্ত’ বলে মন্তব্য করেন!

এরপর শাকিবের কাজের অভিজ্ঞতাগুলো শেয়ার করে জয়দীপ বলেন, এটাতো শাকিবের সঙ্গে দ্বিতীয়বার। প্রথমবার শিকারি ছবিটি করার সময়ই তার ডেডিকেশন ছিলো দেখার মতো। খুবই স্বল্পভাষি একজন মানুষ, যখন কাজটা করে তখন কাজের মধ্যেই থাকে।

My YouTube account has been disabled. So Sad, Can you assist me ? Please help me.আমি সুষ্পষ্ট কারণ বুঝতে পারলাম না । প্লিজ হেল্প করুন আমাকে।


  1. My YouTube account has been disabled. So Sad, Can you assist me ? Please help me.
  2. আমার একাউন্টটি ডিজাবল করা হল। আমি সুষ্পষ্ট কারণ বুঝতে পারলাম না । প্লিজ হেল্প করুন আমাকে।

তারাবির নামাজ আদায়কে কেন্দ্র করে মারামারি একপর্যায়ে ঘুষিতে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু !!


তারাবির নামাজ আদায়কে কেন্দ্র করে মারামারি একপর্যায়ে ঘুষিতে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু !!

পটুয়াখালীঃ বাউফলে তারাবির নামাজ আদায়কে কেন্দ্র করে মারামারি একপর্যায়ে একজনের ঘুষিতে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মো. সেলিম হাওলাদার (৫০) নামের এক ব্যক্তি মারা গেছেন। রোববার রাত ৯টার দিকে উপজেলার সূর্যমনি ইউনিয়নের ইন্দ্রকুল গ্রামের খালেক হাওলাদার বাড়ির পাঞ্জেগানা মসজিদে এই ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার রাত পৌনে ৯ টার দিকে স্থানীয় মুসল্লিরা খালেক হাওলাদার বাড়ির পাঞ্জেগানা মসজিদে তারাবির নামাজ আদায় করতে যান। সেখানে ১২ রাকাত নামাজ আদায়ের পরে গোলাম মোস্তফা হাওলাদারের ছেলে মো. সোহাগ হাওলাদার (২৪) বাকি নামাজ আদায় না করে মসজিদ থেকে বের হয়ে যাচ্ছিল। এ সময় মো. সেলিম তাকে বাকি ৮ রাকাত নামাজ আদায় করার জন্য বললে উভয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়।

একপর্যায়ে সোহাগ উত্তেজিত হয়ে সেলিমের বুকে ঘুষি মারে। এতে তাৎক্ষণিকভাবে সেলিম অজ্ঞান হয়ে পড়েন। মুসল্লিরা সেলিমকে বাউফল হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুর পর সেলিমের লাশ বাড়ি নিয়ে গেলে সেখানে বিষয়টি আপস-রফা করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু পুলিশ খবর পেয়ে সোমবার সকালে লাশ উদ্ধার করে বাউফল থানায় নিয়ে আসে।

এ ব্যাপারে বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আযম খান ফারুকী জানান, এ ব্যপারে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পোস্টমর্টেম করার জন্য লাশ পটুয়াখালী জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

“কালে কালে এল কলি কাল , হাঁসের ছানা চাটে বিড়াল ছানার গাল।” চিরন্তন সত্য এই বাণীটি তারই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত মূলক একটি চিত্র।

প্রেস মিডিয়া জোন

“কালে কালে এল কলি কাল ,
হাঁসের ছানা চাটে বিড়াল ছানার গাল।”
চিরন্তন সত্য এই বাণীটি তারই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত মূলক একটি চিত্র। 

 মঙ্গলবার সকালে তেমনি এক ঘটনা ঘটলো কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলায়।
ঘূর্ণিঝড় ’মোরা’তে যখন বিধ্বস্ত বাড়ি-ঘর। তখন লোকজন জীবন বাঁচাতে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোর দিকে ছুটে চলছে। যে যার মতো ইয়া নাফছি ইয়া নাফছি করে যার যার প্রাণ বাচাঁনোর জন্য ছুটো ছুটি করে নিরাপদ আশ্রায় খুজেঁ নেওয়ার চেষ্টা করছে। ঠিক সেই সময়ই প্রাণ বাচাঁতে কাঁধে কাঁধ মিশিয়ে চির শত্রুতার সম্পর্ক নিমিশেই বিলিন হয়ে এখন বিপদে পড়ে বন্ধুর মত আচারণ। একেই বলে “কালে কালে এল কলি কাল, হাঁসের ছানা চাটে বাঘের ছানার গাল।” চিরন্তন সত্য এই বাণীটির নাম করণের স্বার্থকতার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।। আলোড়ন সৃষ্টিকারী বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় “মোরা“ কবলিত এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটলো। তারই একটি বাস্তব চিত্র। 
ঘূর্ণিঝড় ’মোরা’তে যখন চারদিকে দূর্যোগের ও বিঃধ্বস্তের ঘনঘটা ঠিক তখনই এই বিপদে পড়ে  হাঁসের বাচ্চা পেল নিরাপদ আশ্রয়স্থল । সেই আশ্রায়স্থলটি আর কেউ নয়। সেটি হলো- বিড়ালের বাচ্চার কোল। বিড়ালটি বুকের মধ্যে নিজের বাচ্চা’র মতো করে আগলে রেখেছে হাঁসের বাচ্চাটিকে। এটি অবিশ্বাস্য হলেও সত্য। সূত্রঃ নেট।

Reply writ-petition/Criminal Miscellaneous no-35096 of 2016 of made by the Honorable Supreme court, High court division, arising out of Hazaribagh police station case no-17 dated 16/06/2016 under section-302/34 penal code and G.R Case no-155 of 2016.

To
        The Deputy Police Commissioner ( Ramna Division )               
        Dhaka Metropolitan Police,
        Dhaka.
Sub; Reply writ-petition/Criminal Miscellaneous no-35096 of 2016 of made by the Honorable Supreme court, High court division, arising out of Hazaribagh police station case no-17 dated 16/06/2016 under section-302/34 penal code and G.R Case no-155 of 2016.
Ref:- Memo No-05.41.2600.011.04.004.11-17-18 (sn) dated-01/01/2017 and 814 Dated- 21.01.2017.
Dear Sir,
               With due respect and submission I would like to state the necessary replies to queries of made by the honorable Supreme Court, high court division of accused- petitioner 1.) Md Tanvir son of Md  Bacchu Mal of village-Damta Police station Naria Dist-Shoriatpur A/P- of house no-1/17A Charokghata, Sayed momtaj villa, Road no-6 Police Station-Hazaribagh, Dhaka In connection of writ-petition/Criminal Miscellaneous case no-35096 of 2016 of made by the Honorable Supreme court, High court division arising out of Hazaribagh police station case no-17 dated 16/06/2016 under section 302/34 penal code and G.R Case no-155 of 2016.
              Replies to queries made by the honorable Supreme Court, High Court division are regarding in the following for your kind information.
        SHEWETH;
1.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
2.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
3.) That it is the Mrs. Parvin Akter wife of Abdul Malek hawlader of village-Charpadma police station-Muladi Dist-Barisal A/p-Inside of Sadek Khan krishimarket, house of Mr. Sumon Police station-Mohammadpur, Dhaka complainant informant this fact in this case lodged the F.I.R. to the Officer-in charge, Hazaribagh police station, D.M.P Dhaka. So file the Hazaribagh police station case no-17 dated-16/06/2016 under section 302/34 penal code in this case. The case is under investigation.
4.) That the accused petitioner was arrested on 26/12/2015 in connected with the case and he was forwarded to the Chef Metropolitan Magistrate, Dhaka and with a prayer for to the judge by the record of his judicial confessional statement 164 of the code of Criminal Procedure. So after hearing the learned court was pleased to allow To judge by the record of his judicial confessional statement 164 of the code of Criminal Procedure.
. 
5.) In the investigation, A fair investigation of the case, recorded his judicial confessional statement of 164 of Criminal Procedure code  by the Metropolitan Magistrate of  the learned court.
During the investigation, is found on prima-facie evidence of the allegation in the case  against accused petitioner and also other persons. So, after the investigation, in this case is being submitted the charge-sheet against him and also other persons. The case is under investigation.
                                                                                                                                                              - -- Continue----
6.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
7.) In the period of the investigation, the case is found on prima-facie evidence of the allegation against accused petitioner and also other persons. So, after the investigation, the case is being submitted the charge-sheet for the trial against him and also other persons. The case is under investigation.
8.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
9.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
10.) In the season of the investigation, the case is conformed on prima-facie evidence of the allegation against accused petitioner and also other persons. So, after the investigation, It is being submitted the charge-sheet for the trial against accused petitioner and also other persons. The case is under investigation.
11.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
12.) The investigation confirmed the allegations against accused petitioner and also other persons. So, the case is being submitted the charge-sheet for the trial against accused petitioner and also other persons. The case is under investigation.
13.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
14.) The investigation confirmed the allegations of under section 302/34 of the penal code against him also other persons.
15.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
16.) During the investigation of the case is found on prima-facie evidence of the allegation against accused petitioner and also other persons. So, after the investigation, in this case is being submitted the charge-sheet under section of 302/34 penal code for the trial against him and also other persons. The case is under investigation.
17.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
18.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.

     May I, therefore, have the honor to submit the regarding of the queries for your kind information.

                                                                                                                                      
                                                                                                                                Yours faithfully

সকল শুভেচ্ছা !! নতুন বছর সকলের জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ সমৃদ্ধি শান্তি !!

সকল শুভেচ্ছা !! নতুন বছর সকলের জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ সমৃদ্ধি শান্তি !! সারাদিন বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দিনটিকে বরণ করা হল।

আটক !! সন্দিগ্ধ !!

    নিয়োজিত সোর্সকে হাজির পেয়ে তার সাথে মামলা সংক্রান্তে আলোচনা করলাম। তার প্রদত্ত তথ্যমতে এবং গোপন সুত্রে জানা যায় যে, অত্র মামলার ঘটনার সহিত জড়িত সন্দেহে সন্দিগ্ধ আসামী ১। মোঃ আবুল হোসেন (৩০) পিতা-মোঃ মমতাজ উদ্দিন সাং-শিবপুর থানা-কলমাকান্দা জেলা-নেত্রকোনা এ/পি-বারইখালী রিক্সার গ্যারেজ মোস্তফার বাড়ির ভাড়াটিয়া থানা-হাজারীবাগ, ঢাকা অত্র মামলার চুরি ঘটনা ঘটিয়েছে বলে তথ্যাদি পাওয়া যাইতেছে। সে এলাকার নামধারী সংঘবদ্ধ চোরদলের সক্রিয় সদস্য বলে জানা যায়। মামলার ঘটনার তারিখে ঘটনার পূর্বে ঘটনাস্থলের আশে পাশে তাকে সন্দেহ জনক ভাবে ঘোরা-ফেরা করা সহ তার সাংগ-পাংগ  নিয়ে সন্দেহজনক শলা-পরামর্শ করতে দেখা গিয়াছে বলে এলাকায়  গোপন সূত্রে জানা যায়। তাকে অত্র মামলায় গ্রেপ্তার পূর্বক ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে মামলার প্রকৃত চোর/চোরদের নাম-ঠিকানা, সন্ধান এবং চোরাই মালের সন্ধান সংগ্রহ সহ উদ্ধারের আশু-সম্ভাবনা রিয়েছে। উক্ত আসামী বর্তমানে রায়েরবাজার হাই স্কুল মোড়ে অবস্থান করিতেছে। বিষয়টি উর্দ্ধতন কর্তৃ পক্ষকে অবগত করলাম।
সংগীয় অফিসার ফোর্সসহ রায়েরবাজার হাই স্কুল মোড় এলাকার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।

সংগীয় অফিসার ফোর্সসহ রায়েরবাজার হাই স্কুল মোড় পৌছিলাম এবং মামলায় নিয়োজিত সোর্সের সহায়তায় গ্রেপ্তারী অভিযান পরিচালনা করে অত্র মামলার ঘটনার সহিত জড়িত সন্দেহে সন্দিগ্ধ আসামী ১। মোঃ আবুল হোসেন (৩০) পিতা-মোঃ মমতাজ উদ্দিন সাং-শিবপুর থানা-কলমাকান্দা জেলা-নেত্রকোনা এ/পি-বারইখালী রিক্সার গ্যারেজ মোস্তফার বাড়ির ভাড়াটিয়া থানা-হাজারীবাগ, ঢাকাকে পাইয়া অত্র মামলায় গ্রেপ্তার করিলাম এবং তাকে জিজ্ঞাসাবাদ সহ অভিযান চালিয়ে মামলার চোরাই মালামাল উদ্ধারের চেষ্টা করলাম। অদ্য কোন সন্ধান পাওয়া গেল না। প্রকৃত চোর/চোরদের নাম-ঠিকানা সংগ্রহ সহ গ্রেপ্তারে এবং চোরাই মালামাল উদ্ধারের তৎপরতা অব্যাহত আছে।

ধৃত আসামী শরিফ, সংগীয় অফিসার ফোর্সসহ থানার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।

সংগীয় অফিসার ফোর্স, অত্র মামলার ঘটনার সহিত জড়িত সন্দেহে সন্দিগ্ধ গ্রেপ্তারকৃত আসামী ১। মোঃ আবুল হোসেন (৩০) পিতা-মোঃ মমতাজ উদ্দিন সাং-শিবপুর থানা-কলমাকান্দা জেলা-নেত্রকোনা এ/পি-বারইখালী রিক্সার গ্যারেজ মোস্তফার বাড়ির ভাড়াটিয়া থানা-হাজারীবাগ, ঢাকা সহ থানায় পৌঁছে বিধি মোতাবেক থানা-হাজতে আটক রাখিলাম এবং প্রহরী সহ ডিউটি অফিসারকে সতর্ক করতঃ আসামীকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত রাখিলাম।

অত্র মামলার ঘটনার সহিত জড়িত সন্দেহে সন্দিগ্ধ গ্রেপ্তারকৃত আসামী ১। মোঃ আবুল হোসেন (৩০) পিতা-মোঃ মমতাজ উদ্দিন সাং-শিবপুর থানা-কলমাকান্দা জেলা-নেত্রকোনা এ/পি-বারইখালী রিক্সার গ্যারেজ মোস্তফার বাড়ির ভাড়াটিয়া থানা-হাজারীবাগ, ঢাকাকে থানা-হাজতে আটক পেয়ে তাকে মামলার ঘটনার বিষয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করে মামলার অজ্ঞাতনামা পলাতক প্রকৃত আসামী/আসামীদের নাম-ঠিকানা, সন্ধান এবং চোরাই মালের সন্ধান সংগ্রহের চেষ্টা করলাম। জিজ্ঞাসাবাদে উক্ত আসামী মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে মামলার ঘটনা সংক্রান্তে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি প্রদান করেছে। তাকে আরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে মামলার প্রকৃত চোর/চোরদের নাম-ঠিকানা সংগ্রহ সহ গ্রেফতার ও চোরাই মাল উদ্ধারের সম্ভাবনা বিদ্যমান। বিধায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ০৩ (তিন) দিনের পুলিশ রিমান্ডের আবেদনসহ তার নিকট হতে প্রাপ্ত তথ্যাদি যাচাই এর তৎপরতা অব্যাহত রেখে পুলিশ প্রহরার মাধ্যমে বিধি মোতাবেক উক্ত আসামীকে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হল। 

পরবর্তী তদন্তে তৎপর থেকে অদ্যকার মত ডাইরী বন্ধ করলাম।

 

Top