LATEST UPDATES

Enjoy small kids or children fun at own home. fun full hd video for kids

How to make earn easily money million billion dollars by YouTube.

How to make your channel ranking, proper channel, more growing by the Tu...

Explosive as well as the time will be exploded. It is more true. Explosive as well as the time will be exploded. It is more true. Yet the truth is mankind's problems? Why people do not want to accept the truth? The truth is always the truth, it can not be ignored.


Explosive is as well as the time will be exploded. It is more true. Bispharanera as well as the time will be exploded. It is more true. Yet the truth is mankind's problems? Why people do not want to accept the truth? The truth is always the truth, it can not be ignored. Topics that took place recently on an internal binayera to have been investigating the matter himself. Let ghaghatanasthalati inspected. People around the area of ​​privately and publicly questioned lekajanake. I visited the field, including the questioning of the witnesses, including people from the scene of Asher nirepeksa the evidence in question to obtain information on the incident, but the opposition did not agree at all with this ultimate truth. It really is true !! Where is the problem of mankind to accept the truth? Why people do not want to accept the truth? The truth is always the truth, it can not be ignored. He exploded like Explosive will be right on time. It is more true. Let's see how long might not agree with?

Getting Started - YouTube Basics

S So helpfull. thanks

সরল পথের সন্ধানে: !! চারদিন ধর্ষণের পর ? ট্রজিডি !!

সরল পথের সন্ধানে: !! চারদিন ধর্ষণের পর ? ট্রজিডি !!: একটি ১৪ বছর বয়সী মেয়ে একটি মেরিল্যান্ড উচ্চবিদ্যালয়, যার জন্য দুই অভিবাসী অভিযুক্ত করা হয়েছে একটি বালক বাথরুমে গত সপ্তাহে ধর্ষণের কর্ম...

How to make easily a GiF animation by GIF Maker

Critical attention Rape focuses on 'sanctuary' states


The rape of a 14-year-old girl last week in a boys’ bathroom of a Maryland high school, for which two immigrants have been charged, has fueled opposition to officials making the state a sanctuary for illegal immigrants. One suspect in last Thursday’s attack is 17; the other is 18. Both were enrolled as freshman because of their weak English language skills. The two suspects, who were enrolled in Rockville’s Montgomery High School, are from Central America. Four days after the rape, Maryland’s House of Delegates passed legislation to join states like California in becoming a “sanctuary state,” affording illegal criminal aliens additional protections and making it more difficult to deport them or ask about immigration status. That action has infuriated Maryland officials. “I am outraged by the brutal and violent rape of a 14-year-old girl in a Rockville public school,” Republican Gov. Larry Hogan said in a statement Tuesday. “The state of Maryland is calling on Montgomery County to immediately and fully cooperate with all federal authorities during the investigation of this heinous crime. The public has a right to know how something this tragic and unacceptable was allowed to transpire in a public school.” The legislation that passed Monday will make Maryland a sanctuary for illegal alien criminals, further endanger its citizens and interfere with state and local law enforcement’s ability to cooperate with federal law enforcement, the governor said. To no one’s surprise the attack has triggered widespread revulsion outside of Maryland. "The reason the president has made it such a priority to crack down on illegal immigration is because of cases like this," White House spokesman Sean Spicer said Tuesday. Montgomery County, where the alleged rape took place, is on a list released this week by U.S. Immigration, Customs and Enforcement (ICE) of “Jurisdictions that have enacted policies which limit cooperation with ICE.” “When law enforcement agencies fail to honor immigration detainers and release serious criminal offenders, it undermines ICE’s ability to protect the public safety and carry out its mission,” said Acting ICE Director Thomas Homan. One suspect, Henry E. Sanchez, 18, of Guatemala had been stopped by a Border Patrol agent in August 2016 in Rio Valley Grande, Texas, when he entered the country illegally from Mexico. Sanchez was ordered to appear before an immigration judge, but the hearing had not yet been scheduled. It was not immediately clear if the other suspect, Jose O. Montano, 17, from El Salvador, was in the county illegally but county executive Ike Leggett told local press both had outstanding ICE orders. Both were charged with first-degree rape and two counts of first-degree sexual offense. Charging documents allege that the pair dragged their female classmate into a boy’s bathroom last Thursday at 9 a.m., where they allegedly raped and sodomized her and forced her to perform oral sex. Detectives from the Montgomery County Police Department Special Victims Investigations Division arrested Montano and Sanchez after school officials reported the incident. A forensic team recovered blood and male fluids from the bathroom, court records show. ICE has since lodged an immigration detainer against Sanchez, so ICE can take custody of him when he is released, but it is unclear whether local law enforcement will comply. ICE did not release information on Montano. Both Montano and Sanchez will be tried as adults and could receive a life sentence. The judge who oversaw their bond hearing refused to release them on bail, because the students are “dangerous and flight risks.” “There are pockets of aliens who move to sanctuary cities because they know they will be treated differently there,” said Claude Arnold, a former U.S. Immigration and Customs Enforcement special agent in charge of Homeland Security Investigations. “Most sanctuary cities limit the way in which local law enforcement can cooperate with ICE, or order them not to cooperate at all. So in a case like this, local law enforcement might not be able to assist ICE, adding insult to injury,” Arnold said. Officials in Montgomery County have been pushing to make the area a sanctuary for immigrants. Last month, Rockville City Council Member Julie Palakovich Carr, a Democrat, introduced an ordinance to make Rockville a sanctuary city. Montgomery County Executive Ike Leggett, a Democrat, in backing the proposal, said, "Understanding, tolerance, and respect are hallmarks of the Montgomery County way. Social justice for all is what we strive to achieve ..." Jessica Vaughan, director of policy studies for the Washington, D.C.-based Center for Immigration Studies, said the county is already uncooperative with ICE when it comes to illegal immigrants like Sanchez. “Montgomery County is not the worst, but it’s pretty bad,” said Vaughan. “When Northern Virginia cracked down around 2005 from 2011, many illegals moved to Montgomery County, where they knew they would be treated more leniently.” Malia Zimmerman is an award-winning investigative reporter focusing on crime, homeland security, illegal immigration crime, terrorism and political corruption

Live: google map instant street live view White House of New York, So Wo...

চির সুখী সিমান


কারা সিমান? স্থানীয়রা ‘সিমান’ শব্দটি উচ্চারণ করেন ‘চি-মে-নে’। বলিভিয়ার নিম্নাঞ্চলে অ্যামাজনের চিরহরিৎ (রেইন ফরেস্ট) বনে বাস করে প্রায় ১৬ হাজার সিমান। সেখানে অবস্থিত ম্যানিকুই নদীতে মাছ শিকার, অন্যান্য প্রাণি শিকার এবং পশু চরিয়ে জীবনধারণ করে এই সম্প্রদায়ের মানুষ। হাজার বছর আগের মানব সভ্যতার মানুষের সঙ্গে জীবনধারার মিল আছে সম্প্রদায়টির মানুষের। সিমানদের নিয়ে এই গবেষণায় বিজ্ঞানী এবং চিকিৎসকদের দলটি বেশ কয়েকবার বিমানে এবং নৌযানে চড়ে ওই অঞ্চল সফর করেছেন। বলিভিয়ার জঙ্গলে বাস করা সিমান সম্প্রদায়ের মানুষের হৃৎপিণ্ড সবচেয়ে সুস্থ থাকে। বিজ্ঞানীরা এবার বিশ্বের সবচে সুস্থ হৃৎপিণ্ডের মানব সম্প্রদায়ের সন্ধান পেয়েছেন। গবেষণায় তাঁরা দেখতে পেয়েছেন, বলিভিয়ার জঙ্গলে বাস করা সিমান সম্প্রদায়ের মানুষের হৃৎপিণ্ড সবচেয়ে সুস্থ থাকে। বিবিসি জানায়, চিকিৎসা বিষয়ক সাময়িকী ‘ল্যানচেট’-এ ওই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। এতে বলা হয়, সিমান সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে ধমনী রোগাক্রান্ত হওয়ার কোনো লক্ষণই দেখা যায় না। এমনকি বৃদ্ধ বয়সেও সম্পূর্ণ সুস্থ থাকে তারা। খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনের ক্ষেত্রে সিমান সম্প্রদায় ‘অবিশ্বাস্যরকম’ ব্যতিক্রম একটি সম্প্রদায়। সিমানদের মতো জীবনধারা গড়ে তুলতে হলে মানুষকে আবার শিকারজীবী জীবনে ফিরে যেতে হবে জানিয়ে গবেষকরা বলেন, পৃথিবীর অন্যান্য অংশের মানুষের পক্ষে সে অবস্থায় ফিরে যাওয়া আর সম্ভব নয়। তবে এই সম্প্রদায়টির কাছ থেকে আমাদের শেখার অনেক কিছু আছে। খাদ্যাভ্যাসের তুলনা সিমানদের খাদ্যের ১৭ শতাংশ হচ্ছে বন্য শূকর, টেপার (শূকরের মতো, কিন্তু আকারে শূকরের চেয়েও বড়) এবং ক্যাপিবারা (রোডেন্ট প্রজাতির সবচে বড় প্রাণি)। সাত শতাংশ আছে স্বাদু পানির মাছ। এর মধ্যে রয়েছে পিরানহা এবং মাগুর মাছ। খাদ্যের বাকি অংশ আসে পারিবারিক খামারে উৎপাদিত চাল, ভুট্টা, কাসাভা (মিষ্টি আলুর মতো দেখতে) এবং প্লানটেইনস (দেখতে কলার মতো) থেকে। এর সঙ্গে মেশানো হয় চূর্ণ করা ফল ও বাদাম। অর্থাৎ, সিমানদের ক্যালরির ৭২ শতাংশ আসে কার্বোহাইড্রেট থেকে। এর তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের ক্যালরির ৫২ শতাংশ আসে কার্বোহাইড্রেট থেকে। সম্প্রদায়টির খাদ্যের মধ্যে চর্বির পরিমাণ থাকে ১৪ শতাংশ, যেখানে মার্কিনিদের থাকে ৩৪ শতাংশ। তবে মার্কিন এবং সিমান- উভয়ের আমিষ থেকে প্রাপ্ত ক্যালরির মাত্রা ১৪ শতাংশ। শারীরিক কাঠামো সিমানরা পৃথিবীর অন্যান্য অঞ্চলের মানব সম্প্রদায়ের তুলনায় শারীরিকভাবে অনেক বেশি সক্ষম। তাদের পুরুষরা প্রতিদিন প্রায় ১৭ হাজার ধাপ হাঁটতে পারে এবং নারীরা পারে ১৬ হাজার ধাপ হাঁটতে। এমনকি যাদের বয়স ষাটের বেশি তারাও দিনে ১৫ হাজারের বেশি ধাপ অতিক্রম করতে পারে। ক্যালিফোর্নিয়ার লং বিচ মেমোরিয়াল মেডিকেল সেন্টারের গবেষক গ্রেগরি টমাস বলেন, ‘তারা প্রতিদিন উল্লেখযোগ্য পরিমাণ শরীরচর্চা করে।’ কী বিশেষত্ব সিমানদের হৃৎপিণ্ডের? সিমানদের ‘করোনারি আর্টারি ক্যালসিয়াম’ (সিএসি) পরীক্ষা করে দেখেছেন বিজ্ঞানীরা। এই সিএসির মাধ্যমেই মানুষের রক্তপ্রবাহের মাত্রা এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বোঝা যায়। সিটি স্ক্যানার দিয়ে ৭০৫ জন সিমানের হৃৎপিণ্ড পরীক্ষা করে তারা জানান, ৪৫ বছর বয়সী কোনো সিমানের রক্তেই সিএসি পাওয়া যায় না। অথচ এই বয়সের ২৫ শতাংশ মার্কিনির রক্তেই তা পাওয়া যায়। ৭৫ বছর বয়সী সিমানদের তিনভাগের দুইভাগের রক্তেই কোনো সিএসি পাওয়া যায় না। বিপরীতে এই বয়সী ৮০ শতাংশ মার্কিনির রক্তেই পূর্ণ মাত্রায় সিএসি পাওয়া যায়। এছাড়া সিমানদের মধ্যে ধূমপায়ীর সংখ্যাও নেই বললেই চলে। কী শেখার আছে? ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মিখায়েল গুরভেন বলেন, ‘শুধু সপ্তাহান্তে একবার ব্যায়াম করলেই হবে না। শরীরচর্চার ব্যাপারে একটি সামগ্রিক পদক্ষেপ থাকতে হবে। যেমন- বাই সাইকেলে চড়ে কাজে যাওয়া, সিঁড়ি বেয়ে ওঠা- ইত্যাদি কাজ করা যেতে পারে।’ ডা. টমাস বলেন, ‘স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য আমরা সচরাচর যে ব্যায়াম করি, তার চেয়ে আরো বেশি করতে হবে। আধুনিক দুনিয়া আমাদের বাঁচিয়ে রাখছে। কিন্তু নগরায়ন এবং দক্ষতার ভিত্তিতে শ্রমবণ্টনের মতো বিষয়গুলো নতুন করে ঝুঁকির সৃষ্টি করছে।

How to create and make a sway video by SS Connections smart support

SS Media Zone- World Wide Marketing Org: How to make a properly smart support youtube chann...

মিডিয়া জোন: মিডিয়া জোন একটি এস,এস কানেকশনস্ এর প্রতিষ্ঠান !...

মিডিয়া জোন:
মিডিয়া জোন একটি এস,এস কানেকশনস্ এর প্রতিষ্ঠান !...
: মিডিয়া জোন একটি এস,এস কানেকশনস্ এর প্রতিষ্ঠান !! মো:-শরিফ @ জামাল শরিফ (৪০) পিতা-হাজী মোঃ-আঃ মালেক ব্যাপারী সাং-১৯২৮/১ থানা-কদমতলী, ঢ...

মিডিয়া জোন একটি এস,এস কানেকশনস্ এর প্রতিষ্ঠান !!

মো:-শরিফ @ জামাল শরিফ (৪০) পিতা-হাজী মোঃ-আঃ মালেক ব্যাপারী সাং-১৯২৮/১ থানা-কদমতলী, ঢাকা কয়েক দিন পূর্বে রাত অনুমান ১১.০০ ঘটিকার দিকে কতিপয় দুষ্কৃতকারী কৃর্তক শারিরিক আঘাত প্রাপ্ত হয়ে দ্রুত চিকিৎসার জন্য প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরী বিভাগ হতে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহন করেন। পরবর্তীতে শারিরকি সমস্যা সুষ্টি হওয়ায় গত উন্নত চিকিৎসার জন্য সেন্ট্রাল হাসপাতাল লিঃ হাউজ-২, রোড-৫, গ্রীন রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা হতে চিকিৎসা সেবা গ্রহন করে বলে জানা যায়। তার অবস্থা্ এখন আশংকা মুক্ত বলে জানিয়ছে কর্তব্যরত চিকিৎসক। তিনি কিছুটা সুস্থ হওয়ার পর বাদী হয়ে হাজারীবাগ থানায় কেস করে বলে জানা যায়।

SS Media Zone- World Wide Marketing Org: How can use Keyboard Shortcuts (Microsoft Windows)...

SS Media Zone- World Wide Marketing Org: How can use Keyboard Shortcuts (Microsoft Windows)...: Keyboard Shortcuts (Microsoft Windows) Keyboard Shortcuts (Microsoft Windows) !! মিডিয়া জোন এটি একটি এস,এস কানেকশনস্ এর প্রতিষ্ঠান...

মিডিয়া জোন: ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার ডারবী সীমান্ত এলাকা...

মিডিয়া জোন: ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার ডারবী সীমান্ত এলাকা...: ঠাকরগাঁও বিজিবির মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য ও এক চোরাকারবারীকে আটক করেছে ঠাকুরগাঁও ৩০বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়...

ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার ডারবী সীমান্ত এলাকায় বিজিবির কোম্পানি কমান্ডার ও টহল দলের যৌথ অভিযানে ৭শ ৭০বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও ৩০বিজিবি। জব্দ কৃত ফেন্সিডিলের মুল্য ৪ লক্ষ্য ৬২ হাজার টাকা। এদিকে রাণীশংকৈল উপজেলার নাগর নদীর পাড় থেকে সীমান্তে মাদক ও চোরাচালানের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে রফিকুল ইসলাম (৩১) নামে এক চোরাকারবারী কে আটক করেছে


ঠাকরগাঁও বিজিবির মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য ও এক চোরাকারবারীকে আটক করেছে ঠাকুরগাঁও ৩০বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের বিজিবি সদস্যরা। গত সোমবার রাতে জেলার হরিপুর উপজেলার ডারবী সীমান্ত এলাকায় বিজিবির কোম্পানি কমান্ডার ও টহল দলের যৌথ অভিযানে ৭শ ৭০বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও ৩০বিজিবি। জব্দ কৃত ফেন্সিডিলের মুল্য ৪ লক্ষ্য ৬২ হাজার টাকা। এদিকে রাণীশংকৈল উপজেলার নাগর নদীর পাড় থেকে সীমান্তে মাদক ও চোরাচালানের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে রফিকুল ইসলাম (৩১) নামে এক চোরাকারবারী কে আটক করেছে বিজিবি সদস্যরা। পরে আটক কৃত চোরাকারবারীকে হরিপুর থানায় সোপর্দ করা হয় বলে জানিয়েছেন ঠাকুরগাঁও ৩০বিজিবির অধিনায়ক। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ৩০বিজিবির আয়োজনে বিজিবি গেøারিয়াতে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন ৩০বিজিবির অধিনায়ক লে.কর্ণেল তুষার বিন ইউনুস। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাব সভাপতি আবু তোরাব মানিক,সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমান মিঠু, দৈনক সকালের খবরের সাংবাদিক হাসান বাপ্পি সহ অন্যান্য সাংবাদিকগণ

সরল পথের সন্ধানে: Google Product Privacy Guide

সরল পথের সন্ধানে: Google Product Privacy Guide: Example Heather uses both the Chrome app and a social media app on her iPhone. She’s signed in to her Google Account on Chrome, so her Ads...

সরল পথের সন্ধানে: Google Product Privacy Guide

সরল পথের সন্ধানে: Google Product Privacy Guide: Example Heather uses both the Chrome app and a social media app on her iPhone. She’s signed in to her Google Account on Chrome, so her Ads...

নগদ ৭ (সাত) বস্তা টাকা ভিক্ষুকের বাড়িতে !!, শাড়ি, লাক্স সাবান বিপুল পরিমাণ !!!


বরিশালের এক ভিক্ষুকের বাড়িতে নগদ ৭ (সাত) বস্তা টাকা, ১০১টি শাড়ি, ২০০টি লাক্স সাবান!!! আশ্চার্য নয় সত্য ঘটনা। এটি কোন গল্পকথা নয়, বাস্তব চিত্র। বরিশালের জেলার আলেয়া বেগমকে এলাকার সবাই ‘তেল বুড়ি’ নামে চেনে । তার বাড়ি বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার চরাদী ইউনিয়নের চরাদী গ্রামে। সেই তেল বুড়ির কাজ ছিল ভিক্ষা করা। আর নেশা ছিল টাকা জমানো। তেল বুড়ির খুপরি ঘরে সাতটি বস্তায় মিলেছে টাকা! ছয়জন মানুষ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত গুনেছে এসব টাকা। টাকার পরিমাণ ছিল ৯৭ হাজার ২২১। কেবল টাকা নয়, তেল বুড়ির খুপরি ঘরে পাওয়া গেছে ১০১টি নতুন শাড়ি ও ২০০টি লাক্স সাবান। আর চাল পাওয়া গেছে এক মণ। গতকাল বুধবার বরিশাল নগরীর বটতলা এলাকার আদম আলী হাজি গলিতে এ ঘটনা ঘটে। আলেয়া নগরীর আদম আলী হাজি গলিতে বাবুল মিয়ার খুপরি ঘরে ভাড়ায় থাকতেন। গ্রামের বাড়ি বাকেরগঞ্জ উপজেলার চরাদীতে। আলেয়ার স্বামীর নাম মোক্তার হোসেন। তিনি মারা গেছেন বহু আগেই। গত সোমবার ৭০ বছরের বেশি বয়স্ক আলেয়া ওরফে তেল বুড়ি মারা যান নিজের ঘরেই। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে মৃত অবস্থায় পান। তাঁর নিকটাত্মীয় তৈয়ব আলী লাশ গ্রামে নিয়ে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করেন। যেভাবে মিলল গুপ্তধন ঘরের মালিক বাবুল মিয়ার উপস্থিতিতে তৈয়র আলী মালামাল বাইরে আনতে গিয়ে বিপাকে পড়েন। কারণ, চালের পলিব্যাগে রাখা মালামাল কোনোভাবেই তিনি নাড়াতে পারছিলেন না। বস্তাটি খুললে ভেতরে টাকার কয়েন বেরিয়ে আসে। পুরো এলাকা জানাজানি হয়ে যায়। থবর পেয়ে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে পৌঁছে টাকা উদ্ধার অভিযানে অংশ নেয়। চালের একটি পলিথিনের বস্তা সবচেয়ে বেশি দুই টাকার নোট ছিল। পাটের রশি দিয়ে বস্তার মুখ বাঁধা ছিল। আনুমানিক দুই টাকার নোট ছিল প্রায় ৬০ হাজার টাকার। এ ছাড়া ছয়টি ছোট ছোট শপিংব্যাগে এক ও পাঁচ টাকার কয়েন ছিল প্রায় ২০ হাজার টাকার। তবে পলিব্যাগে ১০০ টাকা মূল্যের কোনো নোট ছিল না। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ছয়জনে মিলে টাকা গণনা করেন। টাকা জমানোর ঝোঁক প্রায় এক যুগ আগে বাবুল মিয়ার ছোট খুপরি ঘর ভাড়া নেন আলেয়া। প্রথম দিকে দেড়শ টাকা মাসিক ভাড়া নির্ধারিত থাকলেও পরে তিনি আর ভাড়া দেননি। স্বামী-সন্তান নেই এমন পরিচয় দিয়ে আলেয়া ভিক্ষাবৃত্তি শুরু করেন। তবে বটতলা এলাকার বাইরে তিনি কখনই যেতেন না। সবার কাছে দুই টাকা দাবি করতেন। তিনি ছিলেন অনেকটা নাছোড়বান্দা। যাকে ধরতেন, তার কাছ থেকেই টাকা আদায় করতেন। এ কারণেই তিনি বটতলায় ‘তেল বুড়ি’ হিসেবে পরিচিতি পান। বটতলার বাসিন্দা সাইদুল ইসলাম লিমন বলেন, “প্রতিবেশী মারুফের ঘরে ‘তেল বুড়ি’ ঝিয়ের কাজ করতেন। সকাল-দুপুর-সন্ধ্যায় ওই বাড়িতে গিয়ে থালা পরিষ্কার করতেন। বিনিময়ে তিনি তিনবেলা খাবার খেতেন। এরই ফাঁকে তিনি বটতলায় ভিক্ষা করতেন। সপ্তাহের একটি নির্দিষ্ট দিন এলাকার বিভিন্ন বাড়িতে যেতেন, ভিক্ষা চাইতেন। দোকানে দোকানে গিয়ে টাকাও ভিক্ষা করতেন। তবে টাকা খরচ করে কিছু কিনছেন বলে আমরা দেখিনি। এমনকি তিনি বিনা ভাড়ায় অটোতে যাতায়াত করতেন। ঈদের আগে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তিনি নতুন শাড়ি চাইতেন। কেউ কেউ শাড়িও দিতেন। শাড়ির শখ থাকলেও বুড়ি কখনো নতুন শাড়ি পরতেন না।” বাবুল মিয়া বলেন, ‘প্রায় এক যুগ ধরে আলেয়া আমার টিনের ঘরে ভাড়াটে হিসেবে থেকেছেন। গ্রামের বাড়ি বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার চরাদী ইউনিয়নের চরাদী গ্রামে। শুরুতে দেড়শ টাকা চুক্তিতে ভাড়াটে হিসেবে ঘরে উঠলেও কয়েক মাস পর ভাড়া দেওয়া বন্ধ করে দেন। কিন্তু ভিক্ষা করে জীবনযাপন করায় ভাড়ার জন্য কখনোই চাপ দিতাম না।’ বাবুল মিয়া আরো বলেন, ‘আলেয়া কখনো তাঁর ঘরে কাউকে ঢুকতে দিতেন না। সব সময়ই ঘরের দরজা বন্ধ থাকত। কিন্তু তাঁর ঘরে এত টাকা থাকতে পারে, তা আমাদের ধারণার বাইরে ছিল।’ ভিক্ষার টাকা দানে পূর্ব বগুড়া রোড জামে মসজিদের ইমামের ছেলে সাকিব জানান, ভিক্ষাবৃত্তির মাধ্যমে জমানো টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা আলেয়ার বাড়ির সামনের একটা মসজিদে দান করা হয়েছে। ওই টাকায় মসজিদের মাইক কেনা হবে। এ ছাড়া যাঁরা সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত টাকা গুনেছেন, তাঁদের সাত হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে। বটতলা জামে মসজিদের সামনে এলাকাবাসীর উদ্যোগে আয়োজিত মাহফিলে এক হাজার টাকা দান করা হয়েছে। বাসার বকেয়া ভাড়া বাবদ তিন হাজার টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। বাকি টাকা আলেয়ার দুই ভাইকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

Set it on the shelves all over the world !!! Bangladeshi scientists discovered floating train. he train is now floating in its modernization a fly in the sky !!


Set it on the shelves all over the world !!! Bangladeshi scientists discovered floating train. he train is now floating in its modernization a fly in the sky !! Put the whole world on the shelves of Bangladeshi scientists discovered floating train. !! The train is now floating in its modernization a fly in the sky !! Ataul Karim higher degree in Physics from the University of Washington Physics from the University of Alabama, MS, MS electrical engineering and electrical engineering PhD degree, respectively, in 1978, 1979 and 1981. The scientist Dr. M. Karim was highly successful career. He is currently leading the world's least talented 5-thousand students and 600 faculty researchers. He said. Karim is a 6-led college, at least 0. Research, 6, 5, thousands of teachers and hundreds of graduate and under-graduate students. Recently, the scientist Dr. M. Karim has designed a train will not touch the ground during. This train will be floating without touching the ground. Aircraft like the floating movement of the train, road / path will be. This train of thought is commercial production in different countries. This discovery was thrown across the globe responded soundly. Ataul Karim floating around 004 trains undertook the project. He worked tirelessly for nearly one and a half years later, the train was able to create a prototype. This discovery is the fruit of his labor. Researchers at the University of 7-year-old Damien tried not been successful. The next time, put the name of the model, the scientists examined the views. But it could not find any defect has decided to commercial production. Ataul Karim conventional train line behind the new train was designed by the new rule of modern way. The striking train makeup. And so nice. Its main feature, it will not touch the ground running. The train will run fluently and utilized magnets. The speed will be much higher. Like a bullet train. Germany, China and Japan, more than 150 miles and were discovered speed train. However, with these being different Ataul Karim floating train, the train every mile track at an average cost of 11 million dollars to install. Ataul Karim discovered in the area of ​​the train would cost only US $ 1 million to 0 million to 30 million. Net Source.

গোটা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিল বাংলাদেশী বিজ্ঞানী ভাসমান ট্রেন আবিষ্কার করে।!! তার আধুনিকয়ান তৈরি ভাসমান ট্রেন এখন আকাশে উড়বে !!


গোটা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিল বাংলাদেশী বিজ্ঞানী ভাসমান ট্রেন আবিষ্কার করে।!! তার আধুনিকয়ান তৈরি ভাসমান ট্রেন এখন আকাশে উড়বে !! আতাউল করিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যালাবামা ইউনিভার্সিটি থেকে পদার্থ বিজ্ঞানে এমএস, ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএস এবং ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন যথাক্রমে ১৯৭৮, ১৯৭৯ এবং ১৯৮১ সালে। বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ডঃ আতাউল করিম পেশাগত জীবনে তিনি অত্যন্ত সফল। বর্তমানে তিনি বিশ্বের মেধাসম্পন্ন ৫ হাজার ছাত্র ও গবেষকের নেতৃত্ব দিচ্ছেন অন্তত ৬০০টি অনুষদে। ড. করিমের নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে ৬টি কলেজ, কমপক্ষে ২০টি গবেষণাকেন্দ্র, ৬শত শিক্ষক এবং ৫ হাজারের বেশি গ্র্যাজুয়েট ও আন্ডার-গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থী। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ডঃ আতাউল করিম এমন একটি ট্রেনের নকশা করেছেন যা চলার সময় ভূমি স্পর্শ করবে না। মাটি স্পর্শ ছাড়াই ভাসমান অবস্থায় চলবে এই ট্রেন। বিমানের মত ভাসমান অবস্থায় ট্রেনের চলাচলের রাস্তা/পথ থাকবে। বিভিন্ন দেশে এই ট্রেন বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনের চিন্তা ভাবনা চলছে। এই আবিষ্কার পৃথিবী জুড়ে রীতিমত সাড়া ফেলে দিয়েছে । ২০০৪ সালের দিকে ভাসমান ট্রেনের প্রকল্প হাতে নেন আতাউল করিম। তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করে প্রায় দেড় বছরের মাথায় ট্রেনটির প্রোটোটাইপ তৈরি করতে সক্ষম হন তিনি। তার এই পরিশ্রমের ফসল এই আবিষ্কার। যেখানে ওল্ড ড্যামিয়ান ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা ৭ বছর চেষ্টা করেও সফলতা পায়নি। পরের সময়টায় নাম করা বিজ্ঞানীরা এই মডেলটি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখেছে। কিন্তু কোন খুঁত খুঁজে না পাওয়ায় এটা বাণিজ্যিক ভাবে উৎপাদনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। ট্রেনের প্রচলিত ধারাকে পেছনে ফেলে আতাউল করিম সম্পূর্ণ নতুন পাদ্ধতিতে আধুনিক ভাবে এই ট্রেনের ডিজাইন করেছেন। এই ট্রেনের গঠনশৈলী আকর্ষণীয়। এবং সুদর্শনীয়। এর প্রধান বৈশিষ্ট্য, এটা চলার সময় ভূমি স্পর্শ করবে না। ট্রেনটি চুম্বক শক্তিকে কাজে লাগিয়ে সাবলীলভাবে চলবে। এর গতিও অনেক বেশি হবে। অনেকটা বুলেট ট্রেনের মত। জার্মানি, চীন ও জাপানে ১৫০ মাইলের বেশি গতির ট্রেন আবিষ্কৃত হয়েছে। তবে এগুলোর সাথে আতাউল করিমের ভাসমান ট্রেনের প্রার্থক্য হচ্ছে, ওই ট্রেনে প্রতি মাইল ট্র্যাক বসানোর জন্য গড়ে খরচ পড়ে ১১ কোটি ডলার। আর সেই জায়গায় আতাউল করিমের আবিষ্কৃত এ ট্রেনে খরচ হবে মাত্র ১ কোটি ২০ লাখ থেকে ৩০ লাখ ডলার। সূত্রঃ নেট।

মিডিয়া জোন: How to make a properly youtube smart channel, wi...

How to make a properly youtube smart channel, with key tool and rankin...

How to make a properly smart support youtube channel Keyword Rank

How wonderful Images of so beautiful places of tfhe world

Top Images of top Beautiful places !! so Wonderful it is!! No missed.

How to make youtube channel planner ranking youtube key tool.

Emotions, Smooth sleeping, awosome, amazazing, peacfull scene @ Musice 2

Oh my goodness!



Oh my goodness! I can't believe it's been so long since I have posted! I have been beyond busy!
As most of you know I started taking taking pictures again almost exactly this time last year! It has been a very, very busy year! This is a GREAT thing and I am so thankful for all of my clients, but being so busy has caused my poor blog to suffer! It used to be something I enjoyed doing, but as I got busier I just didn't have the time for it! I would LOVE to start posting again. I go back and read my blog and there are so many things that I wouldn't remember if I hadn't blogged about them! My goal is to blog at least every other week! We will see how that goes! ;)
A few weeks ago I got a new computer! SO excited! The hubby had tried to talk me into getting a Mac back when we purchased my previous computer, but I knew what I wanted and at the time didn't want to transition. Well the other computer kicked the bucket and this time I was much more open to switching. All I have to say is once you go Mac....you never look back! ;) It's so easy to use and is light speeds faster than my PC as far as editing photos! I LOVE it! Oh and so does Brodey. He hopped right on it and started using it like a pro! Crazy. His favorite is the Photo Booth.That's my lovely family. I'm thinking this is Christmas card material. Hehe! We have fun with it!
Brodey is a big 1st grader now. Sad how fast time goes by! It seems like I was just sending him to preschool for 3 hours and day and thinking wow what will I do!?!?! HA!
Well it feels so good to blog! Aw!
I have to go now and do photo stuffs! If you haven't already you can visit me on Facebook! April Massad Photography!
Have a wonderful Sunday!

small worker at own home. fun video. new work

How can make 30,000 subscribers of youtube channel (সহজেই ৩০,০০০ সাবস্...

enjoy small kids of own home funz video for kids

enjoy small kids of own home funz video for kids

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থক ও বিরোধীদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ !!

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকো শহরের পার্শ্ববর্তী বার্কেলি পার্ক পরিণত হয়েছে রণক্ষেত্রে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থক ও বিরোধীদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে কাঠের লাঠি ও রড দিয়ে পিটিয়ে আহত করেছে।
ট্রাম্পের সমর্থকরা আমেরিকার পতাকা হাতে মিছিল নিয়ে যাচ্ছিলেন। অন্যদিক দিয়ে ট্রাম্পবিরোধীরা কালো কাপড় পরে বিক্ষোভ করছিলেন। দুই পক্ষ মুখোমুখি হলে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে নির্বিচারে পেটাতে থাকে। সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে বয়স্ক এক ট্রাম্প সমর্থকের মাথা ফেটে যায় এবং তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।
পুলিশ দূরে দাঁড়িয়ে থাকলেও ঘটনাস্থলে এগিয়ে আসেনি। পরে কয়েকজনকে আটক করেছে। একই দিনে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য রাজ্যে ট্রাম্পের সমর্থনে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ হয়েছে।
‘সমর্থক আর বিরোধী পক্ষের সব মিলিয়ে ২০০-৩০০ বিক্ষোভকারী জড়ো হয়েছিল। তাদের সংঘর্ষে তিনজন আহত হয়েছে। এর মধ্যে একজনের দাঁত উপড়ে পড়েছে। পুলিশ দুই পক্ষকে মারামারি থামিয়ে আলাদা করে দিয়েছে এবং পাঁচজনকে আটক করেছে বরে জানান বার্কেলির পুলিশের মুখপাত্র বায়রন হোয়াইট।
তিনি আরো জানান, ‘আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করি এবং প্রয়োজন হলে ব্যবস্থা নিই।’
ওয়াশিংটন শোভাযাত্রার আয়োজক ট্রাম্পপন্থী সমকামী সংগঠনের প্রেসিডেন্ট পিটার বুকিন বলেন, ‘প্রেসিডেন্টের অভিষেকের পর ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছিল। তাই আমরা চিন্তা করেছি, আমাদেরও শক্তি দেখানো দরকার।’
ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রের অন্তত রাজ্যে শনিবার ‘স্পিরিট অব আমেরিকা’ নামের ওই শোভাযাত্রা বের করেন ট্রাম্প সমর্থকরা। তবে কোথাও ৩০০-৪০০-এর বেশি জনসমাগম হয়নি। একই দিন মিনেসোটায় প্রায় ৪ শতাধিক মানুষের অংশগ্রহণে ট্রাম্পবিরোধী মিছিল হয়। এসময় ট্রাম্প সমর্থকদের সঙ্গে তাদের উত্তেজনা দেখা দেয়। সেখান থেকে গ্রেফতার হয় ৬ জন। টেনেসি রাজ্যেও একই ধরনের উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ার খবর মিলেছে। ট্রাম্পের পক্ষে-বিপক্ষে মিছিল হয়েছে নিউইয়র্ক, ওয়াশিংটন, ফ্লোরিডাসহ প্রায় ডজন দুই রাজ্যে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই সংঘর্ষের সময় ট্রাম্প সমর্থকরা বিরোধীদের উদ্দেশে পুলিশের মতো পিপার স্প্রে (মরিচের গুঁড়া) নিক্ষেপ করেছে। ট্রাম্পের একজন সমর্থক হাতে লাঠি, মুখে মুখোশ ও আমেরিকান পতাকা জড়ানো একটি বর্ম সঙ্গে নিয়েছিলেন। সূত্রঃ নেট।
 

Top