LATEST UPDATES

10 days before the operation, the soldiers took the knife in the house from Rohingya

10 days before the operation, the soldiers took the knife in the house from Rohingya

Myanmar military took away the knife-knife and searched the house of Rohingyas at least 10 days before the operation began. Burmese soldiers take away the pots, so that Rohingyas can not build minimum protests. Even the soldiers did not leave knives and knives for cutting. This kill-torture is premeditated on Muslims. The incident of police and army camps is also part of the process.

Since Aug 24, the Myanmar army started mass torture on minority Rohingya Muslims in Rakhine. Army and extremist Buddhists opened fire at indigenous people in the neighborhood of Rohingya Muslims and at home. At the same time, attacks on the sky and the land are attacked on the helpless Muslims. Eyewitness Rohingya Muslims say extremists cut throats and the army shot them dead. Rohingyas are burnt to death in many areas. In some places, the Rohingyas were killed and the body was sprayed with a dredger on the pond. The torture-persecution still continues. While standing on the border of Bangladesh, it still appears that there was a fire in the houses of the Muslims.

Rohingyas who fled to Bangladesh for shelter have said that this attack is due to the overthrow of Muslims from the state of Arakan (now Rakhine). This was premeditated. That is why they seized the knives and scissors. Rohingya Muslim Hafez Syed Hossain said that the allegations against the Rohingyas have been carried out, and the complaint is totally false. The Myanmar army has alleged that 30 police camps and an army camp have been attacked. Hafez Syed Hossain said that the Myanmar army started an operation against the Rohingyas by giving false accusations. But 10 days ago, the Burmese army took the knife-scissors and searched the Rohingya house from the house.

Syed Hossain said that the fish and the workers were taken from their house. The army started raids after they searched the house and took them away. He said that after the Rohingya Muslims could not build minimum resistance, the army attacked them, he said.

Shahidul Amin of Taigingpur of Maungdur Taigangpura said that on August 13, the soldiers took sharp knife, knives, pistols from each house and searched from them. Then they were told that they would be returned again after the sacrifice. Shahidul Amin said they did not understand that in the meantime Burmese soldiers would execute brutal killings in this way.

Abu Taher, the burnt Maize of Maungdaw, said that he did not leave fish in his house anymore. Initially the attack on them started. He said the attack that the Myanmar army will take on the Rohingya was premeditated. And the attack on Sankchauki and the PoliceCamp was an action of their arranged drama. The police and the army were attacked to create such a platform to attack the Rohingyas on that pretext. Abu Taher said, according to their knowledge the Rohingya Muslims had no involvement with the attack.

Another Rohingya resident of Pulanggazi, Afsar said, Muslims can not go out of the neighborhood. They have permission to go to the city. So how did they attack Saintechki and police camp? There are also many Rohingya Muslims who take shelter in Bangladesh. Everyone said that Muslims are not involved with attack on Senchauki and police camp. The Rohingyas think that it is sorted out. They said that it was an excuse only. The attacks were created so that the Muslims can be attacked, that they can be expelled from the country by killing and torturing them.

১৮১ বছর বয়সি বৃদ্ধ মুরাসি বলেন ”মৃত্যু আমাকে ভুলেই গিয়েছে” !!

মুরাসি এই বৃদ্ধার নাতি-নাতনিরাও কেউ এখন আর বেঁচে নেই। অথচ মৃত্যু তাকে স্পর্শ করেনি। এক প্রকার আক্ষেপ নিয়েই ১৮১ বছরের বৃদ্ধ বলেন, ‘যমে বোধ হয় আমাকে নিতে ভুলে গিয়েছে।’ শুধু ভারত কিংবা বিশ্বেই নয়, সমগ্র মানবজাতিতে ১৮১ বছরের এই বৃদ্ধই নাকি প্রবীণতম! তার নাম রয়েছে গিনেস বুক অব দি ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেও।

তবে এ খবরের সত্যতা কতটা, তা তর্কযোগ্য। ওয়েবসাইটটির আরো দাবি, মুরাসি নাকি এখন দুঃখ করে বলেন, ‘আমার চোখের সামনে আমার নাতি-নাতনিরা মারা গিয়েছে। কিন্তু আমাকে মৃত্যু গ্রাস করেনি। আমি তাই মরার আশা ছেড়ে দিয়েছি।’
এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, `আগামী জীবনে তার কোনো চাওয়া পাওয়া ও আশা নেই।`

তবে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হিসেবে আন্তর্জাতিক ও আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পেতে চান তিনি। এর পরও সবকিছু মিলে ভালই আছেন বলে জানান তিনি।

যদিও বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে দাবি করা হয়েছে, গিনেস রেকর্ডে মুরাসির নাম রয়েছে তবে বিশ্বের মধ্যে না, ভারতীয় ইতিহাসের সবচেয়ে বৃদ্ধ ব্যক্তি হিসেবে। তবে এই তথ্যের যর্থাথতাও নিশ্চিত করা যায়নি।

ভারতের সরকারি সূত্র মতে, বেঙ্গালুরুর থেকে ১৯০৩ সালে বারানসিতে এসে মুচির কাজ শুরু করেন মুরাসি। ১৯৫৭ সালে ১২২ বছর বয়সে এ কাজ থেকে অবসরে যান তিনি।

জন্ম সনদ ও ভারতীয় কার্ড থাকলেও তার নেই কোনো মেডিক্যাল সনদ। সর্বশেষ তিনি ১৯৭১ সালে চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলেন। এর পর আর কোনো চিকিৎসকের শরণাপন্ন হননি তিনি। এমনকি ১৯৭১ সালে তিনি যে চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলেন, তিনিও মারা গেছেন। তাই তার বয়সের রহস্য জট খোলা সম্ভব হয়নি।

ক্যারোলিনের নেশা বালকদের ধর্ষণ করা!!

১৫ বছরের এক কিশোরকে যৌনতার `ড্রাগ` খাইয়ে নিয়মিত ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে ৩৬ বছরের বয়সী ক্যারোলিন লি-এর বিরুদ্ধে। তিন সন্তানের মা ক্যারোলিনের বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ, তিনি নিয়মিত টিনএজারদের জোর করে বিছানায় টেনে নিয়ে যেতেন৷

যে সব কিশোর ক্যারোলিনের মুখের কথায় মিলিত হতে চাইতো না, তাদের ভুলিয়ে-ভালিয়ে যৌনতার ড্রাগ দিতেন ক্যারোলিন। তারপর যৌনলীলায় মেতে উঠতেন৷

এভাবেই দিব্যি চলছিলো৷ ড্রাগ খাইয়ে ১৫ বছরের এক কিশোরের সঙ্গেও একইভাবে যৌনক্রীড়ায় মেতে উঠেছিলেন ক্যারোলিন৷ কিন্তু ওই কিশোর ক্রমে বুঝতে পারে যে ক্যারোলিন তার যৌনজীবনকে ক্রমশ গ্রাস করছেন৷ ল্যাঙ্কাশায়ারের ওই কিশোরকে `থ্রি-সাম সেক্স` করতেও বাধ্য করেন অভিযুক্ত মহিলা৷ অভিযোগকারী কিশোর ও তারই এক সহপাঠীকে বিছানায় টেনে নিয়ে যান ক্যারোলিন এবং তার সঙ্গে বসে ব্লু-ফিল্ম দেখতে বাধ্য করেন৷ এরপরেই সহ্যের বাঁধ ভাঙে ওই কিশোরের৷ স্থানীয় পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করে সে।

পুলিশের তদন্ত যতই এগোয়, ততই ক্যারোলিনের পর্দা ফাঁস হতে থাকে৷ এ সময় স্থানীয় আরো কয়েকজন টিনএজার ক্যারোলিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানায়৷ তাদের মধ্যে অনেককেই ফোন সেক্সে বাধ্য করান ক্যারোলিন৷ মাঝে মাঝে নিজের বাড়িতে কিশোরদের নিমন্ত্রণ করে পানীয়ের সঙ্গে ড্রাগ মিশিয়ে দিয়ে বেডরুমে নিয়ে গিয়ে তাদের উলঙ্গ করে দিতেন ক্যারোলিন৷ বাধ্য করতেন যৌনমিলনে৷

এভাবেই চলছিলো দিনের পর দিন৷ কিন্তু ওই ১৫ বছরের কিশোরকে তার সহপাঠীর সামনেই ক্যারোলিনের সঙ্গে `থ্রি-সাম` করতে জোর করায় ফাঁস হয়ে গেলো অভিযুক্তের সমস্ত জারিজুরি৷ এখন পুলিশের হেফাজতে ক্যারোলিন৷ দ্রুতই শুরু হবে বিচারপ্রক্রিয়া৷ খবর ডেইলি মেলের৷


শাকিবের ‘নবাব’ কলকাতার ১১২ সিনেমা হলে !!

প্রথমবার যৌথ প্রযোজনার ছবিতে নাম লেখান সুপারস্টার শাকিব খান। জাজ মাল্টিমিডিয়া ও কলকাতার এসকে মুভিজ প্রযোজিত ‘শিকারি’ ছবিটি পরিচালনা করেন কলকাতার জয়দীপ মুখার্জী। একই নির্মাতার ছবিতেই দ্বিতীয়বারের মতো আবারও অভিনয় করলেন শাকিব। ছবির নাম ‘নবাব’।

বাংলাদেশের বক্স অফিসে ইতিবাচক সাড়া ফেললেও ‘নবাব’ এখনো মুক্তি পায়নি কলকাতায়। কাল শুক্রবার (২৮ জুলাই) ছবিটি পশ্চিম বঙ্গের ১১২টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে চলেছে। আর এই ছবির প্রচার প্রচারণায় এখন পুরোদমে ব্যস্ত আছেন ছবির নির্মাতা জয়দীপ মুখার্জী এবং ছবিতে শাকিবের বিপরীতে প্রথমবার অভিনয় করা কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শুভশ্রী গাঙ্গুলি।

সম্প্রতি ‘নবাব’-এর প্রচারণায় গিয়ে একটি এফএম রেডিওর অনুষ্ঠানে ছবির নায়ক সম্পর্কে বলতে গিয়ে নির্মাতা জয়দীপ মুখার্জী শাকিবকে ‘বাংলাদেশের রজনীকান্ত’ বলে মন্তব্য করেন!

এরপর শাকিবের কাজের অভিজ্ঞতাগুলো শেয়ার করে জয়দীপ বলেন, এটাতো শাকিবের সঙ্গে দ্বিতীয়বার। প্রথমবার শিকারি ছবিটি করার সময়ই তার ডেডিকেশন ছিলো দেখার মতো। খুবই স্বল্পভাষি একজন মানুষ, যখন কাজটা করে তখন কাজের মধ্যেই থাকে।

My YouTube account has been disabled. So Sad, Can you assist me ? Please help me.আমি সুষ্পষ্ট কারণ বুঝতে পারলাম না । প্লিজ হেল্প করুন আমাকে।


  1. My YouTube account has been disabled. So Sad, Can you assist me ? Please help me.
  2. আমার একাউন্টটি ডিজাবল করা হল। আমি সুষ্পষ্ট কারণ বুঝতে পারলাম না । প্লিজ হেল্প করুন আমাকে।

তারাবির নামাজ আদায়কে কেন্দ্র করে মারামারি একপর্যায়ে ঘুষিতে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু !!


তারাবির নামাজ আদায়কে কেন্দ্র করে মারামারি একপর্যায়ে ঘুষিতে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু !!

পটুয়াখালীঃ বাউফলে তারাবির নামাজ আদায়কে কেন্দ্র করে মারামারি একপর্যায়ে একজনের ঘুষিতে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মো. সেলিম হাওলাদার (৫০) নামের এক ব্যক্তি মারা গেছেন। রোববার রাত ৯টার দিকে উপজেলার সূর্যমনি ইউনিয়নের ইন্দ্রকুল গ্রামের খালেক হাওলাদার বাড়ির পাঞ্জেগানা মসজিদে এই ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার রাত পৌনে ৯ টার দিকে স্থানীয় মুসল্লিরা খালেক হাওলাদার বাড়ির পাঞ্জেগানা মসজিদে তারাবির নামাজ আদায় করতে যান। সেখানে ১২ রাকাত নামাজ আদায়ের পরে গোলাম মোস্তফা হাওলাদারের ছেলে মো. সোহাগ হাওলাদার (২৪) বাকি নামাজ আদায় না করে মসজিদ থেকে বের হয়ে যাচ্ছিল। এ সময় মো. সেলিম তাকে বাকি ৮ রাকাত নামাজ আদায় করার জন্য বললে উভয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতি হয়।

একপর্যায়ে সোহাগ উত্তেজিত হয়ে সেলিমের বুকে ঘুষি মারে। এতে তাৎক্ষণিকভাবে সেলিম অজ্ঞান হয়ে পড়েন। মুসল্লিরা সেলিমকে বাউফল হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুর পর সেলিমের লাশ বাড়ি নিয়ে গেলে সেখানে বিষয়টি আপস-রফা করার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু পুলিশ খবর পেয়ে সোমবার সকালে লাশ উদ্ধার করে বাউফল থানায় নিয়ে আসে।

এ ব্যাপারে বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আযম খান ফারুকী জানান, এ ব্যপারে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পোস্টমর্টেম করার জন্য লাশ পটুয়াখালী জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

“কালে কালে এল কলি কাল , হাঁসের ছানা চাটে বিড়াল ছানার গাল।” চিরন্তন সত্য এই বাণীটি তারই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত মূলক একটি চিত্র।

প্রেস মিডিয়া জোন

“কালে কালে এল কলি কাল ,
হাঁসের ছানা চাটে বিড়াল ছানার গাল।”
চিরন্তন সত্য এই বাণীটি তারই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত মূলক একটি চিত্র। 

 মঙ্গলবার সকালে তেমনি এক ঘটনা ঘটলো কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলায়।
ঘূর্ণিঝড় ’মোরা’তে যখন বিধ্বস্ত বাড়ি-ঘর। তখন লোকজন জীবন বাঁচাতে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোর দিকে ছুটে চলছে। যে যার মতো ইয়া নাফছি ইয়া নাফছি করে যার যার প্রাণ বাচাঁনোর জন্য ছুটো ছুটি করে নিরাপদ আশ্রায় খুজেঁ নেওয়ার চেষ্টা করছে। ঠিক সেই সময়ই প্রাণ বাচাঁতে কাঁধে কাঁধ মিশিয়ে চির শত্রুতার সম্পর্ক নিমিশেই বিলিন হয়ে এখন বিপদে পড়ে বন্ধুর মত আচারণ। একেই বলে “কালে কালে এল কলি কাল, হাঁসের ছানা চাটে বাঘের ছানার গাল।” চিরন্তন সত্য এই বাণীটির নাম করণের স্বার্থকতার একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।। আলোড়ন সৃষ্টিকারী বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় “মোরা“ কবলিত এলাকায় এই ঘটনাটি ঘটলো। তারই একটি বাস্তব চিত্র। 
ঘূর্ণিঝড় ’মোরা’তে যখন চারদিকে দূর্যোগের ও বিঃধ্বস্তের ঘনঘটা ঠিক তখনই এই বিপদে পড়ে  হাঁসের বাচ্চা পেল নিরাপদ আশ্রয়স্থল । সেই আশ্রায়স্থলটি আর কেউ নয়। সেটি হলো- বিড়ালের বাচ্চার কোল। বিড়ালটি বুকের মধ্যে নিজের বাচ্চা’র মতো করে আগলে রেখেছে হাঁসের বাচ্চাটিকে। এটি অবিশ্বাস্য হলেও সত্য। সূত্রঃ নেট।

Reply writ-petition/Criminal Miscellaneous no-35096 of 2016 of made by the Honorable Supreme court, High court division, arising out of Hazaribagh police station case no-17 dated 16/06/2016 under section-302/34 penal code and G.R Case no-155 of 2016.

To
        The Deputy Police Commissioner ( Ramna Division )               
        Dhaka Metropolitan Police,
        Dhaka.
Sub; Reply writ-petition/Criminal Miscellaneous no-35096 of 2016 of made by the Honorable Supreme court, High court division, arising out of Hazaribagh police station case no-17 dated 16/06/2016 under section-302/34 penal code and G.R Case no-155 of 2016.
Ref:- Memo No-05.41.2600.011.04.004.11-17-18 (sn) dated-01/01/2017 and 814 Dated- 21.01.2017.
Dear Sir,
               With due respect and submission I would like to state the necessary replies to queries of made by the honorable Supreme Court, high court division of accused- petitioner 1.) Md Tanvir son of Md  Bacchu Mal of village-Damta Police station Naria Dist-Shoriatpur A/P- of house no-1/17A Charokghata, Sayed momtaj villa, Road no-6 Police Station-Hazaribagh, Dhaka In connection of writ-petition/Criminal Miscellaneous case no-35096 of 2016 of made by the Honorable Supreme court, High court division arising out of Hazaribagh police station case no-17 dated 16/06/2016 under section 302/34 penal code and G.R Case no-155 of 2016.
              Replies to queries made by the honorable Supreme Court, High Court division are regarding in the following for your kind information.
        SHEWETH;
1.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
2.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
3.) That it is the Mrs. Parvin Akter wife of Abdul Malek hawlader of village-Charpadma police station-Muladi Dist-Barisal A/p-Inside of Sadek Khan krishimarket, house of Mr. Sumon Police station-Mohammadpur, Dhaka complainant informant this fact in this case lodged the F.I.R. to the Officer-in charge, Hazaribagh police station, D.M.P Dhaka. So file the Hazaribagh police station case no-17 dated-16/06/2016 under section 302/34 penal code in this case. The case is under investigation.
4.) That the accused petitioner was arrested on 26/12/2015 in connected with the case and he was forwarded to the Chef Metropolitan Magistrate, Dhaka and with a prayer for to the judge by the record of his judicial confessional statement 164 of the code of Criminal Procedure. So after hearing the learned court was pleased to allow To judge by the record of his judicial confessional statement 164 of the code of Criminal Procedure.
. 
5.) In the investigation, A fair investigation of the case, recorded his judicial confessional statement of 164 of Criminal Procedure code  by the Metropolitan Magistrate of  the learned court.
During the investigation, is found on prima-facie evidence of the allegation in the case  against accused petitioner and also other persons. So, after the investigation, in this case is being submitted the charge-sheet against him and also other persons. The case is under investigation.
                                                                                                                                                              - -- Continue----
6.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
7.) In the period of the investigation, the case is found on prima-facie evidence of the allegation against accused petitioner and also other persons. So, after the investigation, the case is being submitted the charge-sheet for the trial against him and also other persons. The case is under investigation.
8.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
9.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
10.) In the season of the investigation, the case is conformed on prima-facie evidence of the allegation against accused petitioner and also other persons. So, after the investigation, It is being submitted the charge-sheet for the trial against accused petitioner and also other persons. The case is under investigation.
11.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
12.) The investigation confirmed the allegations against accused petitioner and also other persons. So, the case is being submitted the charge-sheet for the trial against accused petitioner and also other persons. The case is under investigation.
13.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
14.) The investigation confirmed the allegations of under section 302/34 of the penal code against him also other persons.
15.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
16.) During the investigation of the case is found on prima-facie evidence of the allegation against accused petitioner and also other persons. So, after the investigation, in this case is being submitted the charge-sheet under section of 302/34 penal code for the trial against him and also other persons. The case is under investigation.
17.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.
18.) Comments not applicable. But this matter is amenable of the learned court.

     May I, therefore, have the honor to submit the regarding of the queries for your kind information.

                                                                                                                                      
                                                                                                                                Yours faithfully

সকল শুভেচ্ছা !! নতুন বছর সকলের জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ সমৃদ্ধি শান্তি !!

সকল শুভেচ্ছা !! নতুন বছর সকলের জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ সমৃদ্ধি শান্তি !! সারাদিন বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দিনটিকে বরণ করা হল।

আটক !! সন্দিগ্ধ !!

    নিয়োজিত সোর্সকে হাজির পেয়ে তার সাথে মামলা সংক্রান্তে আলোচনা করলাম। তার প্রদত্ত তথ্যমতে এবং গোপন সুত্রে জানা যায় যে, অত্র মামলার ঘটনার সহিত জড়িত সন্দেহে সন্দিগ্ধ আসামী ১। মোঃ আবুল হোসেন (৩০) পিতা-মোঃ মমতাজ উদ্দিন সাং-শিবপুর থানা-কলমাকান্দা জেলা-নেত্রকোনা এ/পি-বারইখালী রিক্সার গ্যারেজ মোস্তফার বাড়ির ভাড়াটিয়া থানা-হাজারীবাগ, ঢাকা অত্র মামলার চুরি ঘটনা ঘটিয়েছে বলে তথ্যাদি পাওয়া যাইতেছে। সে এলাকার নামধারী সংঘবদ্ধ চোরদলের সক্রিয় সদস্য বলে জানা যায়। মামলার ঘটনার তারিখে ঘটনার পূর্বে ঘটনাস্থলের আশে পাশে তাকে সন্দেহ জনক ভাবে ঘোরা-ফেরা করা সহ তার সাংগ-পাংগ  নিয়ে সন্দেহজনক শলা-পরামর্শ করতে দেখা গিয়াছে বলে এলাকায়  গোপন সূত্রে জানা যায়। তাকে অত্র মামলায় গ্রেপ্তার পূর্বক ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে মামলার প্রকৃত চোর/চোরদের নাম-ঠিকানা, সন্ধান এবং চোরাই মালের সন্ধান সংগ্রহ সহ উদ্ধারের আশু-সম্ভাবনা রিয়েছে। উক্ত আসামী বর্তমানে রায়েরবাজার হাই স্কুল মোড়ে অবস্থান করিতেছে। বিষয়টি উর্দ্ধতন কর্তৃ পক্ষকে অবগত করলাম।
সংগীয় অফিসার ফোর্সসহ রায়েরবাজার হাই স্কুল মোড় এলাকার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।

সংগীয় অফিসার ফোর্সসহ রায়েরবাজার হাই স্কুল মোড় পৌছিলাম এবং মামলায় নিয়োজিত সোর্সের সহায়তায় গ্রেপ্তারী অভিযান পরিচালনা করে অত্র মামলার ঘটনার সহিত জড়িত সন্দেহে সন্দিগ্ধ আসামী ১। মোঃ আবুল হোসেন (৩০) পিতা-মোঃ মমতাজ উদ্দিন সাং-শিবপুর থানা-কলমাকান্দা জেলা-নেত্রকোনা এ/পি-বারইখালী রিক্সার গ্যারেজ মোস্তফার বাড়ির ভাড়াটিয়া থানা-হাজারীবাগ, ঢাকাকে পাইয়া অত্র মামলায় গ্রেপ্তার করিলাম এবং তাকে জিজ্ঞাসাবাদ সহ অভিযান চালিয়ে মামলার চোরাই মালামাল উদ্ধারের চেষ্টা করলাম। অদ্য কোন সন্ধান পাওয়া গেল না। প্রকৃত চোর/চোরদের নাম-ঠিকানা সংগ্রহ সহ গ্রেপ্তারে এবং চোরাই মালামাল উদ্ধারের তৎপরতা অব্যাহত আছে।

ধৃত আসামী শরিফ, সংগীয় অফিসার ফোর্সসহ থানার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।

সংগীয় অফিসার ফোর্স, অত্র মামলার ঘটনার সহিত জড়িত সন্দেহে সন্দিগ্ধ গ্রেপ্তারকৃত আসামী ১। মোঃ আবুল হোসেন (৩০) পিতা-মোঃ মমতাজ উদ্দিন সাং-শিবপুর থানা-কলমাকান্দা জেলা-নেত্রকোনা এ/পি-বারইখালী রিক্সার গ্যারেজ মোস্তফার বাড়ির ভাড়াটিয়া থানা-হাজারীবাগ, ঢাকা সহ থানায় পৌঁছে বিধি মোতাবেক থানা-হাজতে আটক রাখিলাম এবং প্রহরী সহ ডিউটি অফিসারকে সতর্ক করতঃ আসামীকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত রাখিলাম।

অত্র মামলার ঘটনার সহিত জড়িত সন্দেহে সন্দিগ্ধ গ্রেপ্তারকৃত আসামী ১। মোঃ আবুল হোসেন (৩০) পিতা-মোঃ মমতাজ উদ্দিন সাং-শিবপুর থানা-কলমাকান্দা জেলা-নেত্রকোনা এ/পি-বারইখালী রিক্সার গ্যারেজ মোস্তফার বাড়ির ভাড়াটিয়া থানা-হাজারীবাগ, ঢাকাকে থানা-হাজতে আটক পেয়ে তাকে মামলার ঘটনার বিষয়ে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করে মামলার অজ্ঞাতনামা পলাতক প্রকৃত আসামী/আসামীদের নাম-ঠিকানা, সন্ধান এবং চোরাই মালের সন্ধান সংগ্রহের চেষ্টা করলাম। জিজ্ঞাসাবাদে উক্ত আসামী মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে মামলার ঘটনা সংক্রান্তে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি প্রদান করেছে। তাকে আরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে মামলার প্রকৃত চোর/চোরদের নাম-ঠিকানা সংগ্রহ সহ গ্রেফতার ও চোরাই মাল উদ্ধারের সম্ভাবনা বিদ্যমান। বিধায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ০৩ (তিন) দিনের পুলিশ রিমান্ডের আবেদনসহ তার নিকট হতে প্রাপ্ত তথ্যাদি যাচাই এর তৎপরতা অব্যাহত রেখে পুলিশ প্রহরার মাধ্যমে বিধি মোতাবেক উক্ত আসামীকে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হল। 

পরবর্তী তদন্তে তৎপর থেকে অদ্যকার মত ডাইরী বন্ধ করলাম।

চোরাই মাল উদ্ধারের চেষ্টা

 ঘটনাস্থল এলাকায় হাজির হয়ে মামলায় নিয়োজিত সোর্সের সহায়তায় এলাকার সম্ভাব্য সকল স্থানে এবং সম্ভাব্য কম্পিউটার ও মোবইল সার্ভিসিং দোকানগুলিতে গোপনে ও প্রকাশ্যে অভিযান পরিচালনা করে মামলার আসামী গ্রেপ্তারের ও চোরাই মাল উদ্ধারের চেষ্টা করলাম। কিন্তু অদ্য কোন আসামীর সন্ধান না পাওয়ায় প্তোর করা গেল না । আসামী গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত আছে। নিয়োজিত সোর্সকে আরও তৎপর হওয়ার জন্য উৎসাহিত করা সহ পরামর্শ প্রদান করলাম।

চুরি !! তদন্তঃ ১ম সিডি

অদ্য থানার সেরেস্তার মাধ্যমে এজাহার প্রাপ্তি হয়ে ডাইরী পত্তন করে পর্যালোচনা করলাম। অত্র মামলার বাদী (4RL1V) শেখ মসফিকর রহমান দীপ (৩০), পিতা- শেখ শফিউর রহমান   স্থায়ী : ষ্টেডিয়াম পাড়া।,  (অঙ্গাত) ,  উপজেলা/থানা- কোতয়ালী, যশোর, বাংলাদেশ  বর্তমান :  গ্রাম- টালি অফিস (১/৬ টালি অফিস মোড়,প্রধান মঞ্জিল ৩য় তলা।) ,  উপজেলা/থানা- হাজারীবাগ, ঢাকা, বাংলাদেশ থানায় কম্পিউটারকৃত এজাহারের মাধ্যমে অভিযোগ করেন যে, গত ইং ১২/১২/২০১৬ তারিখ সকাল অনুমান ০৭.০০ ঘটিকার সময় বাদী ভূল বশতঃ তার বর্তমান বাসার দরজার ছিটকানী না লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। সকাল অনুমান ০৭.৪৫ টার দিকে ঘুম থেকে জেগে দেখতে পান তার বাসার দরজা খোলা এবং বাসার টেবিলের উপর রক্ষিত ১। DELL LAPTOP ডেল ল্যাপটপ, যাহার মডেল নং- INS 15 মূল্য অনুমান ৪০,০০০/= টাকা ২।   HTC MOBILE ১টি যাহার আইএমইআই নং-35280450387744 মূল্য অনুমান ২০,০০০/= টাকা, ৩। মানিব্যাগ ১টি যার মধ্যে নগদ ২,৫,০০/= টাকা, ১টি ড্রাইভিং লাইসেন্স, যার নং- JS0012459CL0001 ও ডাচ্ বাংলা ব্যাংকের একটি ডেভিটকার্ড যার একাউন্ট নং-১৪৭১০৩৩৫০৬৫৩ ও একটি জাতীয় পরিচয় পত্র যার আইডি নং-৪১২৪৭০৫০৬৪২৯৯ সর্বমোট ৬২,৫০০/= টাকার মালামাল যথাস্থানে নাই। সকাল অনুমান ০৭.০০ ঘটিকার সময় হতে সকাল অনুমান ০৭.৪ ঘটিকার সময়ের মধ্যে যে কোন সময় অজ্ঞাতনামা চোর বা চোরেরা উক্ত মালামাল গুলি চুরি করে নিয়ে গেছে। মর্মে বাদী বর্ণিত বিষয়ে থানায় এজাহার দায়ের করিলে অত্র মামলা রুজু হয়। পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) সাহেবের হাওলামতে আমি মামলার তদন্তভার গ্রহণ করিলাম।

অত্র থানার রেকর্ডপত্র সহ অত্র থানা এলাকার নামকরা চোরদের নামের তালিকা পর্যালোচনা করলাম। অত্র থানা এলাকার নামকরা চোরদের সংক্রান্তে যাবতীয় তথ্যাদি সংগ্রহ করতঃ নোট রাখা হল। প্রাপ্ত তথ্যাদি যাচাই অব্যাহত আছে। আশ পাশ থানা এলাকার চোরদের সংক্রান্তে তথ্য সংগ্রহ সহ যাচাই এ তৎপর থাকিলাম।

মামলার চোরাই যাওযা বাদির Szuki Gixxer SF, Black  মটর সাইকেল যাহার রেজি নং-ঢাকা মেট্রো ল-১৮-২৮৫৮ ইঞ্জিন নং-বিজিএ১২৬৬৯২৭, চেচিস নং-এমবি৮এনজি৪বিবিএজি৯১০১১৪৪ এর কোন সন্ধান সংগ্রহ, উদ্ধার কিংবা ঘটনার সহিত চোর বা চোরদের নাম-ঠিকানাম সন্ধান সংগ্রহ কিংবা গ্রেপ্তার হলে এসসিডি/ফেরৎ বার্তারর মাধ্যমে অত্র থানাকে অবহিত করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়ে ওসি সকল থানা, বাংলাদেশ বরাবর বেতার বার্তা প্রেরণ করা হল।  উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সহিত আলোচনা করলাম। তারা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা সহ র্পরামর্শ প্রদান করেন। পালনে জোর তৎপরতা অব্যাহত রেখে  আমি সঙ্গীয় ফোর্সসহ মামলার ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওয়ানা করিলাম।

আমি সঙ্গীয় ফোর্সসহ মামলার ঘটনাস্থলে পৌছিলাম এবং মামলার বাদীর সহায়তায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করিতে আরম্ভ করিলাম। আমার পরিদর্শনে দেখা যায় যে, অত্র মামলার ঘটনাস্থলটি অত্র হাজারীবাগ থানাধীন ১/৬ টালি অফিস মোড়স্থ প্রধান মঞ্জিল ৩য় তলার মামলার বাদীর বাসা । ঘটনাস্থলটি থানা হইতে দূরত্ব অনুমান ২ কি.মি. উত্তর-পূর্ব দিকে। যাহার ওয়ার্ড নং-১৪, বিট নং-০৩, । নিম্নে ঘটনাস্থলের বর্ণনা চৌহদ্দি সহ দেওয়া হইল :
চৌহদ্দি :
উত্তরে : রায়ের বাজার গামী রোড ও পাশে বিভিন্ন দোকান পাট।
দক্ষিণে : বউ বাজার গামী রাস্তা পাশে বিভিন্ন দোকান পাট।
পূর্বে : টালি অফিস রোডের বিস্তৃতি পাশে দোকান-পাট। যাহা মিতালী রোড ও ট্যানারী মোড ।
পশ্চিমে : টালি অফিস রোড যাহা বেরিবাধের সহিত সংযুক্ত পাশে শিকদার রিয়েল স্টেট এলাকা।
সূচীপত্র :
ক : ঘটনাস্থল। যাহা হাজারীবাগ থানাধীন ১/৬ টালি অফিস মোড়স্থ প্রধান মঞ্জিল ৩য় তলার মামলার বাদীর বাসা ।
খ : বাদীর অপর কক্ষ ।
গ :বাথরুম ও কিচেন রুম।
ঘ : বাদীর বাসার মেইন গেট।
ঙ : অপর ইউনিট ও উক্ত বাড়ীর সিঁড়ি।
চ : উক্ত বিল্ডিং এর অন্যান্য তলা।
ছ : শিকদার রিয়েল স্টেট এলাকা।
জ: শিকদার রিয়েল স্টেট এলাকা।
ঝ=টালি অফিস মোড়, যাহা চৌরাস্তার মোড়, উত্তরে রায়েরবাজারের দিকে প্রসারিত, দক্ষিনে বউবাজার।

ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে ঘটনাস্থলের খসড়া মানচিত্র ও সূচীপত্র পৃথক কাগজে প্রস্তুত করিয়া অত্র সাথে সংযুক্ত করিলাম।

মামলার বাদীকে মামলার ঘটনার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করিলাম। তিনি এজাহারের অনুরুপ বিবৃতি প্রদান করায় তার জবানবন্দি কাঃ বি ঃ ১৬১ ধারা মতে পৃথক কাগজে রেকর্ড করিবার প্রয়োজন মনে করিলাম না।
মামলার ঘটনাস্থল হতে সংশ্লিষ্ট আলামত জব্দের চেষ্টা করিলাম। জব্দ করার মত কোন আলামত পাওয়া গেল না। তবে পরবর্তীতে কোন আলামত সংগ্রহ হলে জব্দ করা হবে। বিষয়টি নোট রাখিলাম।

মামলার ঘটনার বিষয়ে আশে পাশের লোকজনদের গোপন ও প্রকাশ্যে জিজ্ঞাসাবাদ করিলাম। জব্দতালিকার নিম্নবর্নিত সাক্ষীদের পাইয়া ঘটনা সংক্রান্তে জিজ্ঞাসাবাদ করতঃ তাহাদের জবানবন্দি কাঃ বিঃ ১৬১ ধারামতে পৃথক কাগজে রেকর্ড করিয়া অত্র সাথে সংযুক্ত রাখিলাম।
সাক্ষীদের নাম ও ঠিকানাঃ
১। মোঃ-রাসেল (২০) পিতা-মোঃ আবুল হোসেন সাং-পানু মুন্সী গ্রাম থানা-জাজিরা জেলা-শরিয়তপুর এ/পি-আনিছ ভান্ডারীর বাড়ি ভাড়াটিয়া বেরিবাধ ষড়কুঞ্জর পশ্চিম পাশে থানা-হাজারীবাগ, ঢাকা।
২। মোঃ হাফিজুল ইসলাম (২২) পিতা -মোঃ রাজা ময়িা সাং-দাদান থানা-পীরগাছা জেলা-রংপুর বর্তমানে -ষড়কুঞ্জের পশ্চিম পাশে হোটেল থানা-হাজারীবাগ, ঢাকা
 অদ্য আর কোন সাক্ষীকে পাওয়া গেল না। জিজ্ঞাসাবাদে জোর তৎপর থাকিলাম। জিজ্ঞাসাবাদে ও তদন্তের প্রাথমিক পর্যায়ে জানা যায় যে,মামলার ঘটনার দিন গত ইং ১২/১২/২০১৬ তারিখ সকাল অনুমান ০৭.০০ ঘটিকার সময় বাদী ভূল বশতঃ তার বর্তমান বাসার দরজার ছিটকানী না লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। সকাল অনুমান ০৭.৪৫ টার দিকে ঘুম থেকে জেগে দেখতে পান তার বাসার দরজা খোলা এবং বাসার টেবিলের উপর রক্ষিত ১। DELL LAPTOP ডেল ল্যাপটপ, যাহার মডেল নং- INS 15 মূল্য অনুমান ৪০,০০০/= টাকা ২।   HTC MOBILE ১টি যাহার আইএমইআই নং-35280450387744 মূল্য অনুমান ২০,০০০/= টাকা, ৩। মানিব্যাগ ১টি যার মধ্যে নগদ ২,৫,০০/= টাকা, ১টি ড্রাইভিং লাইসেন্স, যার নং- JS0012459CL0001 ও ডাচ্ বাংলা ব্যাংকের একটি ডেভিটকার্ড যার একাউন্ট নং-১৪৭১০৩৩৫০৬৫৩ ও একটি জাতীয় পরিচয় পত্র যার আইডি নং-৪১২৪৭০৫০৬৪২৯৯ সর্বমোট ৬২,৫০০/= টাকার মালামাল যথাস্থানে নাই। সকাল অনুমান ০৭.০০ ঘটিকার সময় হতে সকাল অনুমান ০৭.৪৫ ঘটিকার সময়ের মধ্যে যে কোন সময় অজ্ঞাতনামা চোর বা চোরেরা উক্ত মালামাল গুলি চুরি করে নিয়ে যায়। মামলার বাদী ঘুমিয়ে থাকার সুযোগে সংগোপনে কে বা কারা দিনের বেলায় সংগোপনে অত্র মামলার চুরি ঘটনা ঘটিয়েছে বলিয়া তদন্তে ঘটনার সত্যতা প্রকাশ পাইতেছে । মামলার ব্যাপক তদন্ত চলিতেছে।

অত্র মামলার ঘটনার প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটনের লক্ষ্যে এবং মামলার ঘটনার সহিত জড়িত অজ্ঞাতনামা পলাতক প্রকৃত আসামীদের নাম-ঠিকানা, বর্তমান অবস্থান এবং অত্র মামলার চোরাই মালামালের সন্ধান সংগ্রহ সহ সময় মত আমাকে অবহিত করার প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা প্রদান করে এলাকায় আমার বিশ্বস্থ সোর্স নিয়োগ করিলাম। তাহাকে উৎসাহিত করা হইল।

অত্র মামলায় নিয়োজিত সোর্সের সহায়তায় সম্ভাব্য এলাকার সকল স্থানে গোপন ও প্রকাশ্যে ব্যাপক গ্রেপ্তারী অভিযান পরিচালনা করিয়া মামলার অজ্ঞাত পলাতক আসামীদের নাম-ঠিকানা, সন্ধান সংগ্রহ সহ গ্রেপ্তারের ও চোরাই মালের সন্ধান সংগ্রহ সহ উদ্ধারের চেষ্টা করিলাম। কিন্তু অদ্য কোন আসামীর সন্ধান না পাওয়ায় গ্রেপ্তার করা গেল না। আসামী গ্রেপ্তারে তৎপর থাকিলাম।

পার্শ্বলিখিত সময়ে অতিঃ উপ-পুলিশ কমিশনার এবং সহকারী পুলিশ কমিশনার (ধানমন্ডি জোন) ডিএমপি, ঢাকা মহোদয় সরেজমিনে মামলার ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে মামলার তদন্ত তদারকি করেন। তদন্ত তদারকি কালে তারা বাদী, সাক্ষীদের ও ঘটনাস্থলের আশে-পাশের লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। মহোদয়দের তদন্ত তদারকিতে আমি সহায়তা প্রদান করলাম। তদন্ত তদারকি কালে মামলার সুষ্ঠ তদন্তের স্বার্থে তারা প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন। আমি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের প্রদত্ত দিক-নির্দেশনা ও নির্দেশাবলী পালনে তৎপর রইলাম। বিষয়টি ডাইরীতে নোট রাখলাম।

মামলাটির পরবর্তী তদন্তে তৎপর থাকিয়া অদ্যকার ডায়রী বন্ধ করিলাম।

রাজধানীর মহাখালীর দুটি জায়গায় আগুন !!


রাজধানীর মহাখালীর দুটি জায়গায় আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস।
একটি, মহাখালী বক্ষব্যাধি হাসপাতালের গুদামে আগুন। শনিবার রাত ১২টা ৪০ মিনিটের দিকে আগুন লাগে।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট সেখানে গিয়ে আগুন নেভাতে কাজ করছে। কোথা থেকে আগুনের সূত্রপাত তা এখনও জানা যায়নি।
অপরদিকে, মহাখালীর ওয়ার্লেসের গেট এলাকার একটি ভবনে আগুন লেগেছে। নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট।
ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে দায়িত্বরত কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান দুই জায়গায় আগুন লাগার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

Just for Jokes

kemon batalion ? How are the team ?

Enjoy small kids or children fun at own home. fun full hd video for kids

How to make earn easily money million billion dollars by YouTube.

How to make your channel ranking, proper channel, more growing by the Tu...

Explosive as well as the time will be exploded. It is more true. Explosive as well as the time will be exploded. It is more true. Yet the truth is mankind's problems? Why people do not want to accept the truth? The truth is always the truth, it can not be ignored.


Explosive is as well as the time will be exploded. It is more true. Bispharanera as well as the time will be exploded. It is more true. Yet the truth is mankind's problems? Why people do not want to accept the truth? The truth is always the truth, it can not be ignored. Topics that took place recently on an internal binayera to have been investigating the matter himself. Let ghaghatanasthalati inspected. People around the area of ​​privately and publicly questioned lekajanake. I visited the field, including the questioning of the witnesses, including people from the scene of Asher nirepeksa the evidence in question to obtain information on the incident, but the opposition did not agree at all with this ultimate truth. It really is true !! Where is the problem of mankind to accept the truth? Why people do not want to accept the truth? The truth is always the truth, it can not be ignored. He exploded like Explosive will be right on time. It is more true. Let's see how long might not agree with?

Getting Started - YouTube Basics

S So helpfull. thanks

সরল পথের সন্ধানে: !! চারদিন ধর্ষণের পর ? ট্রজিডি !!

সরল পথের সন্ধানে: !! চারদিন ধর্ষণের পর ? ট্রজিডি !!: একটি ১৪ বছর বয়সী মেয়ে একটি মেরিল্যান্ড উচ্চবিদ্যালয়, যার জন্য দুই অভিবাসী অভিযুক্ত করা হয়েছে একটি বালক বাথরুমে গত সপ্তাহে ধর্ষণের কর্ম...

How to make easily a GiF animation by GIF Maker

Critical attention Rape focuses on 'sanctuary' states


The rape of a 14-year-old girl last week in a boys’ bathroom of a Maryland high school, for which two immigrants have been charged, has fueled opposition to officials making the state a sanctuary for illegal immigrants. One suspect in last Thursday’s attack is 17; the other is 18. Both were enrolled as freshman because of their weak English language skills. The two suspects, who were enrolled in Rockville’s Montgomery High School, are from Central America. Four days after the rape, Maryland’s House of Delegates passed legislation to join states like California in becoming a “sanctuary state,” affording illegal criminal aliens additional protections and making it more difficult to deport them or ask about immigration status. That action has infuriated Maryland officials. “I am outraged by the brutal and violent rape of a 14-year-old girl in a Rockville public school,” Republican Gov. Larry Hogan said in a statement Tuesday. “The state of Maryland is calling on Montgomery County to immediately and fully cooperate with all federal authorities during the investigation of this heinous crime. The public has a right to know how something this tragic and unacceptable was allowed to transpire in a public school.” The legislation that passed Monday will make Maryland a sanctuary for illegal alien criminals, further endanger its citizens and interfere with state and local law enforcement’s ability to cooperate with federal law enforcement, the governor said. To no one’s surprise the attack has triggered widespread revulsion outside of Maryland. "The reason the president has made it such a priority to crack down on illegal immigration is because of cases like this," White House spokesman Sean Spicer said Tuesday. Montgomery County, where the alleged rape took place, is on a list released this week by U.S. Immigration, Customs and Enforcement (ICE) of “Jurisdictions that have enacted policies which limit cooperation with ICE.” “When law enforcement agencies fail to honor immigration detainers and release serious criminal offenders, it undermines ICE’s ability to protect the public safety and carry out its mission,” said Acting ICE Director Thomas Homan. One suspect, Henry E. Sanchez, 18, of Guatemala had been stopped by a Border Patrol agent in August 2016 in Rio Valley Grande, Texas, when he entered the country illegally from Mexico. Sanchez was ordered to appear before an immigration judge, but the hearing had not yet been scheduled. It was not immediately clear if the other suspect, Jose O. Montano, 17, from El Salvador, was in the county illegally but county executive Ike Leggett told local press both had outstanding ICE orders. Both were charged with first-degree rape and two counts of first-degree sexual offense. Charging documents allege that the pair dragged their female classmate into a boy’s bathroom last Thursday at 9 a.m., where they allegedly raped and sodomized her and forced her to perform oral sex. Detectives from the Montgomery County Police Department Special Victims Investigations Division arrested Montano and Sanchez after school officials reported the incident. A forensic team recovered blood and male fluids from the bathroom, court records show. ICE has since lodged an immigration detainer against Sanchez, so ICE can take custody of him when he is released, but it is unclear whether local law enforcement will comply. ICE did not release information on Montano. Both Montano and Sanchez will be tried as adults and could receive a life sentence. The judge who oversaw their bond hearing refused to release them on bail, because the students are “dangerous and flight risks.” “There are pockets of aliens who move to sanctuary cities because they know they will be treated differently there,” said Claude Arnold, a former U.S. Immigration and Customs Enforcement special agent in charge of Homeland Security Investigations. “Most sanctuary cities limit the way in which local law enforcement can cooperate with ICE, or order them not to cooperate at all. So in a case like this, local law enforcement might not be able to assist ICE, adding insult to injury,” Arnold said. Officials in Montgomery County have been pushing to make the area a sanctuary for immigrants. Last month, Rockville City Council Member Julie Palakovich Carr, a Democrat, introduced an ordinance to make Rockville a sanctuary city. Montgomery County Executive Ike Leggett, a Democrat, in backing the proposal, said, "Understanding, tolerance, and respect are hallmarks of the Montgomery County way. Social justice for all is what we strive to achieve ..." Jessica Vaughan, director of policy studies for the Washington, D.C.-based Center for Immigration Studies, said the county is already uncooperative with ICE when it comes to illegal immigrants like Sanchez. “Montgomery County is not the worst, but it’s pretty bad,” said Vaughan. “When Northern Virginia cracked down around 2005 from 2011, many illegals moved to Montgomery County, where they knew they would be treated more leniently.” Malia Zimmerman is an award-winning investigative reporter focusing on crime, homeland security, illegal immigration crime, terrorism and political corruption

Live: google map instant street live view White House of New York, So Wo...

চির সুখী সিমান


কারা সিমান? স্থানীয়রা ‘সিমান’ শব্দটি উচ্চারণ করেন ‘চি-মে-নে’। বলিভিয়ার নিম্নাঞ্চলে অ্যামাজনের চিরহরিৎ (রেইন ফরেস্ট) বনে বাস করে প্রায় ১৬ হাজার সিমান। সেখানে অবস্থিত ম্যানিকুই নদীতে মাছ শিকার, অন্যান্য প্রাণি শিকার এবং পশু চরিয়ে জীবনধারণ করে এই সম্প্রদায়ের মানুষ। হাজার বছর আগের মানব সভ্যতার মানুষের সঙ্গে জীবনধারার মিল আছে সম্প্রদায়টির মানুষের। সিমানদের নিয়ে এই গবেষণায় বিজ্ঞানী এবং চিকিৎসকদের দলটি বেশ কয়েকবার বিমানে এবং নৌযানে চড়ে ওই অঞ্চল সফর করেছেন। বলিভিয়ার জঙ্গলে বাস করা সিমান সম্প্রদায়ের মানুষের হৃৎপিণ্ড সবচেয়ে সুস্থ থাকে। বিজ্ঞানীরা এবার বিশ্বের সবচে সুস্থ হৃৎপিণ্ডের মানব সম্প্রদায়ের সন্ধান পেয়েছেন। গবেষণায় তাঁরা দেখতে পেয়েছেন, বলিভিয়ার জঙ্গলে বাস করা সিমান সম্প্রদায়ের মানুষের হৃৎপিণ্ড সবচেয়ে সুস্থ থাকে। বিবিসি জানায়, চিকিৎসা বিষয়ক সাময়িকী ‘ল্যানচেট’-এ ওই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। এতে বলা হয়, সিমান সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে ধমনী রোগাক্রান্ত হওয়ার কোনো লক্ষণই দেখা যায় না। এমনকি বৃদ্ধ বয়সেও সম্পূর্ণ সুস্থ থাকে তারা। খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনের ক্ষেত্রে সিমান সম্প্রদায় ‘অবিশ্বাস্যরকম’ ব্যতিক্রম একটি সম্প্রদায়। সিমানদের মতো জীবনধারা গড়ে তুলতে হলে মানুষকে আবার শিকারজীবী জীবনে ফিরে যেতে হবে জানিয়ে গবেষকরা বলেন, পৃথিবীর অন্যান্য অংশের মানুষের পক্ষে সে অবস্থায় ফিরে যাওয়া আর সম্ভব নয়। তবে এই সম্প্রদায়টির কাছ থেকে আমাদের শেখার অনেক কিছু আছে। খাদ্যাভ্যাসের তুলনা সিমানদের খাদ্যের ১৭ শতাংশ হচ্ছে বন্য শূকর, টেপার (শূকরের মতো, কিন্তু আকারে শূকরের চেয়েও বড়) এবং ক্যাপিবারা (রোডেন্ট প্রজাতির সবচে বড় প্রাণি)। সাত শতাংশ আছে স্বাদু পানির মাছ। এর মধ্যে রয়েছে পিরানহা এবং মাগুর মাছ। খাদ্যের বাকি অংশ আসে পারিবারিক খামারে উৎপাদিত চাল, ভুট্টা, কাসাভা (মিষ্টি আলুর মতো দেখতে) এবং প্লানটেইনস (দেখতে কলার মতো) থেকে। এর সঙ্গে মেশানো হয় চূর্ণ করা ফল ও বাদাম। অর্থাৎ, সিমানদের ক্যালরির ৭২ শতাংশ আসে কার্বোহাইড্রেট থেকে। এর তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের ক্যালরির ৫২ শতাংশ আসে কার্বোহাইড্রেট থেকে। সম্প্রদায়টির খাদ্যের মধ্যে চর্বির পরিমাণ থাকে ১৪ শতাংশ, যেখানে মার্কিনিদের থাকে ৩৪ শতাংশ। তবে মার্কিন এবং সিমান- উভয়ের আমিষ থেকে প্রাপ্ত ক্যালরির মাত্রা ১৪ শতাংশ। শারীরিক কাঠামো সিমানরা পৃথিবীর অন্যান্য অঞ্চলের মানব সম্প্রদায়ের তুলনায় শারীরিকভাবে অনেক বেশি সক্ষম। তাদের পুরুষরা প্রতিদিন প্রায় ১৭ হাজার ধাপ হাঁটতে পারে এবং নারীরা পারে ১৬ হাজার ধাপ হাঁটতে। এমনকি যাদের বয়স ষাটের বেশি তারাও দিনে ১৫ হাজারের বেশি ধাপ অতিক্রম করতে পারে। ক্যালিফোর্নিয়ার লং বিচ মেমোরিয়াল মেডিকেল সেন্টারের গবেষক গ্রেগরি টমাস বলেন, ‘তারা প্রতিদিন উল্লেখযোগ্য পরিমাণ শরীরচর্চা করে।’ কী বিশেষত্ব সিমানদের হৃৎপিণ্ডের? সিমানদের ‘করোনারি আর্টারি ক্যালসিয়াম’ (সিএসি) পরীক্ষা করে দেখেছেন বিজ্ঞানীরা। এই সিএসির মাধ্যমেই মানুষের রক্তপ্রবাহের মাত্রা এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বোঝা যায়। সিটি স্ক্যানার দিয়ে ৭০৫ জন সিমানের হৃৎপিণ্ড পরীক্ষা করে তারা জানান, ৪৫ বছর বয়সী কোনো সিমানের রক্তেই সিএসি পাওয়া যায় না। অথচ এই বয়সের ২৫ শতাংশ মার্কিনির রক্তেই তা পাওয়া যায়। ৭৫ বছর বয়সী সিমানদের তিনভাগের দুইভাগের রক্তেই কোনো সিএসি পাওয়া যায় না। বিপরীতে এই বয়সী ৮০ শতাংশ মার্কিনির রক্তেই পূর্ণ মাত্রায় সিএসি পাওয়া যায়। এছাড়া সিমানদের মধ্যে ধূমপায়ীর সংখ্যাও নেই বললেই চলে। কী শেখার আছে? ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মিখায়েল গুরভেন বলেন, ‘শুধু সপ্তাহান্তে একবার ব্যায়াম করলেই হবে না। শরীরচর্চার ব্যাপারে একটি সামগ্রিক পদক্ষেপ থাকতে হবে। যেমন- বাই সাইকেলে চড়ে কাজে যাওয়া, সিঁড়ি বেয়ে ওঠা- ইত্যাদি কাজ করা যেতে পারে।’ ডা. টমাস বলেন, ‘স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য আমরা সচরাচর যে ব্যায়াম করি, তার চেয়ে আরো বেশি করতে হবে। আধুনিক দুনিয়া আমাদের বাঁচিয়ে রাখছে। কিন্তু নগরায়ন এবং দক্ষতার ভিত্তিতে শ্রমবণ্টনের মতো বিষয়গুলো নতুন করে ঝুঁকির সৃষ্টি করছে।

How to create and make a sway video by SS Connections smart support

SS Media Zone- World Wide Marketing Org: How to make a properly smart support youtube chann...

মিডিয়া জোন: মিডিয়া জোন একটি এস,এস কানেকশনস্ এর প্রতিষ্ঠান !...

মিডিয়া জোন:
মিডিয়া জোন একটি এস,এস কানেকশনস্ এর প্রতিষ্ঠান !...
: মিডিয়া জোন একটি এস,এস কানেকশনস্ এর প্রতিষ্ঠান !! মো:-শরিফ @ জামাল শরিফ (৪০) পিতা-হাজী মোঃ-আঃ মালেক ব্যাপারী সাং-১৯২৮/১ থানা-কদমতলী, ঢ...

মিডিয়া জোন একটি এস,এস কানেকশনস্ এর প্রতিষ্ঠান !!

মো:-শরিফ @ জামাল শরিফ (৪০) পিতা-হাজী মোঃ-আঃ মালেক ব্যাপারী সাং-১৯২৮/১ থানা-কদমতলী, ঢাকা কয়েক দিন পূর্বে রাত অনুমান ১১.০০ ঘটিকার দিকে কতিপয় দুষ্কৃতকারী কৃর্তক শারিরিক আঘাত প্রাপ্ত হয়ে দ্রুত চিকিৎসার জন্য প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরী বিভাগ হতে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহন করেন। পরবর্তীতে শারিরকি সমস্যা সুষ্টি হওয়ায় গত উন্নত চিকিৎসার জন্য সেন্ট্রাল হাসপাতাল লিঃ হাউজ-২, রোড-৫, গ্রীন রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা হতে চিকিৎসা সেবা গ্রহন করে বলে জানা যায়। তার অবস্থা্ এখন আশংকা মুক্ত বলে জানিয়ছে কর্তব্যরত চিকিৎসক। তিনি কিছুটা সুস্থ হওয়ার পর বাদী হয়ে হাজারীবাগ থানায় কেস করে বলে জানা যায়।

SS Media Zone- World Wide Marketing Org: How can use Keyboard Shortcuts (Microsoft Windows)...

SS Media Zone- World Wide Marketing Org: How can use Keyboard Shortcuts (Microsoft Windows)...: Keyboard Shortcuts (Microsoft Windows) Keyboard Shortcuts (Microsoft Windows) !! মিডিয়া জোন এটি একটি এস,এস কানেকশনস্ এর প্রতিষ্ঠান...

মিডিয়া জোন: ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার ডারবী সীমান্ত এলাকা...

মিডিয়া জোন: ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার ডারবী সীমান্ত এলাকা...: ঠাকরগাঁও বিজিবির মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য ও এক চোরাকারবারীকে আটক করেছে ঠাকুরগাঁও ৩০বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়...

ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার ডারবী সীমান্ত এলাকায় বিজিবির কোম্পানি কমান্ডার ও টহল দলের যৌথ অভিযানে ৭শ ৭০বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও ৩০বিজিবি। জব্দ কৃত ফেন্সিডিলের মুল্য ৪ লক্ষ্য ৬২ হাজার টাকা। এদিকে রাণীশংকৈল উপজেলার নাগর নদীর পাড় থেকে সীমান্তে মাদক ও চোরাচালানের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে রফিকুল ইসলাম (৩১) নামে এক চোরাকারবারী কে আটক করেছে


ঠাকরগাঁও বিজিবির মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য ও এক চোরাকারবারীকে আটক করেছে ঠাকুরগাঁও ৩০বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের বিজিবি সদস্যরা। গত সোমবার রাতে জেলার হরিপুর উপজেলার ডারবী সীমান্ত এলাকায় বিজিবির কোম্পানি কমান্ডার ও টহল দলের যৌথ অভিযানে ৭শ ৭০বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও ৩০বিজিবি। জব্দ কৃত ফেন্সিডিলের মুল্য ৪ লক্ষ্য ৬২ হাজার টাকা। এদিকে রাণীশংকৈল উপজেলার নাগর নদীর পাড় থেকে সীমান্তে মাদক ও চোরাচালানের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে রফিকুল ইসলাম (৩১) নামে এক চোরাকারবারী কে আটক করেছে বিজিবি সদস্যরা। পরে আটক কৃত চোরাকারবারীকে হরিপুর থানায় সোপর্দ করা হয় বলে জানিয়েছেন ঠাকুরগাঁও ৩০বিজিবির অধিনায়ক। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ৩০বিজিবির আয়োজনে বিজিবি গেøারিয়াতে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন ৩০বিজিবির অধিনায়ক লে.কর্ণেল তুষার বিন ইউনুস। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাব সভাপতি আবু তোরাব মানিক,সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমান মিঠু, দৈনক সকালের খবরের সাংবাদিক হাসান বাপ্পি সহ অন্যান্য সাংবাদিকগণ

সরল পথের সন্ধানে: Google Product Privacy Guide

সরল পথের সন্ধানে: Google Product Privacy Guide: Example Heather uses both the Chrome app and a social media app on her iPhone. She’s signed in to her Google Account on Chrome, so her Ads...

সরল পথের সন্ধানে: Google Product Privacy Guide

সরল পথের সন্ধানে: Google Product Privacy Guide: Example Heather uses both the Chrome app and a social media app on her iPhone. She’s signed in to her Google Account on Chrome, so her Ads...

নগদ ৭ (সাত) বস্তা টাকা ভিক্ষুকের বাড়িতে !!, শাড়ি, লাক্স সাবান বিপুল পরিমাণ !!!


বরিশালের এক ভিক্ষুকের বাড়িতে নগদ ৭ (সাত) বস্তা টাকা, ১০১টি শাড়ি, ২০০টি লাক্স সাবান!!! আশ্চার্য নয় সত্য ঘটনা। এটি কোন গল্পকথা নয়, বাস্তব চিত্র। বরিশালের জেলার আলেয়া বেগমকে এলাকার সবাই ‘তেল বুড়ি’ নামে চেনে । তার বাড়ি বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার চরাদী ইউনিয়নের চরাদী গ্রামে। সেই তেল বুড়ির কাজ ছিল ভিক্ষা করা। আর নেশা ছিল টাকা জমানো। তেল বুড়ির খুপরি ঘরে সাতটি বস্তায় মিলেছে টাকা! ছয়জন মানুষ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত গুনেছে এসব টাকা। টাকার পরিমাণ ছিল ৯৭ হাজার ২২১। কেবল টাকা নয়, তেল বুড়ির খুপরি ঘরে পাওয়া গেছে ১০১টি নতুন শাড়ি ও ২০০টি লাক্স সাবান। আর চাল পাওয়া গেছে এক মণ। গতকাল বুধবার বরিশাল নগরীর বটতলা এলাকার আদম আলী হাজি গলিতে এ ঘটনা ঘটে। আলেয়া নগরীর আদম আলী হাজি গলিতে বাবুল মিয়ার খুপরি ঘরে ভাড়ায় থাকতেন। গ্রামের বাড়ি বাকেরগঞ্জ উপজেলার চরাদীতে। আলেয়ার স্বামীর নাম মোক্তার হোসেন। তিনি মারা গেছেন বহু আগেই। গত সোমবার ৭০ বছরের বেশি বয়স্ক আলেয়া ওরফে তেল বুড়ি মারা যান নিজের ঘরেই। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে মৃত অবস্থায় পান। তাঁর নিকটাত্মীয় তৈয়ব আলী লাশ গ্রামে নিয়ে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করেন। যেভাবে মিলল গুপ্তধন ঘরের মালিক বাবুল মিয়ার উপস্থিতিতে তৈয়র আলী মালামাল বাইরে আনতে গিয়ে বিপাকে পড়েন। কারণ, চালের পলিব্যাগে রাখা মালামাল কোনোভাবেই তিনি নাড়াতে পারছিলেন না। বস্তাটি খুললে ভেতরে টাকার কয়েন বেরিয়ে আসে। পুরো এলাকা জানাজানি হয়ে যায়। থবর পেয়ে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে পৌঁছে টাকা উদ্ধার অভিযানে অংশ নেয়। চালের একটি পলিথিনের বস্তা সবচেয়ে বেশি দুই টাকার নোট ছিল। পাটের রশি দিয়ে বস্তার মুখ বাঁধা ছিল। আনুমানিক দুই টাকার নোট ছিল প্রায় ৬০ হাজার টাকার। এ ছাড়া ছয়টি ছোট ছোট শপিংব্যাগে এক ও পাঁচ টাকার কয়েন ছিল প্রায় ২০ হাজার টাকার। তবে পলিব্যাগে ১০০ টাকা মূল্যের কোনো নোট ছিল না। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ছয়জনে মিলে টাকা গণনা করেন। টাকা জমানোর ঝোঁক প্রায় এক যুগ আগে বাবুল মিয়ার ছোট খুপরি ঘর ভাড়া নেন আলেয়া। প্রথম দিকে দেড়শ টাকা মাসিক ভাড়া নির্ধারিত থাকলেও পরে তিনি আর ভাড়া দেননি। স্বামী-সন্তান নেই এমন পরিচয় দিয়ে আলেয়া ভিক্ষাবৃত্তি শুরু করেন। তবে বটতলা এলাকার বাইরে তিনি কখনই যেতেন না। সবার কাছে দুই টাকা দাবি করতেন। তিনি ছিলেন অনেকটা নাছোড়বান্দা। যাকে ধরতেন, তার কাছ থেকেই টাকা আদায় করতেন। এ কারণেই তিনি বটতলায় ‘তেল বুড়ি’ হিসেবে পরিচিতি পান। বটতলার বাসিন্দা সাইদুল ইসলাম লিমন বলেন, “প্রতিবেশী মারুফের ঘরে ‘তেল বুড়ি’ ঝিয়ের কাজ করতেন। সকাল-দুপুর-সন্ধ্যায় ওই বাড়িতে গিয়ে থালা পরিষ্কার করতেন। বিনিময়ে তিনি তিনবেলা খাবার খেতেন। এরই ফাঁকে তিনি বটতলায় ভিক্ষা করতেন। সপ্তাহের একটি নির্দিষ্ট দিন এলাকার বিভিন্ন বাড়িতে যেতেন, ভিক্ষা চাইতেন। দোকানে দোকানে গিয়ে টাকাও ভিক্ষা করতেন। তবে টাকা খরচ করে কিছু কিনছেন বলে আমরা দেখিনি। এমনকি তিনি বিনা ভাড়ায় অটোতে যাতায়াত করতেন। ঈদের আগে বাড়ি বাড়ি গিয়ে তিনি নতুন শাড়ি চাইতেন। কেউ কেউ শাড়িও দিতেন। শাড়ির শখ থাকলেও বুড়ি কখনো নতুন শাড়ি পরতেন না।” বাবুল মিয়া বলেন, ‘প্রায় এক যুগ ধরে আলেয়া আমার টিনের ঘরে ভাড়াটে হিসেবে থেকেছেন। গ্রামের বাড়ি বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার চরাদী ইউনিয়নের চরাদী গ্রামে। শুরুতে দেড়শ টাকা চুক্তিতে ভাড়াটে হিসেবে ঘরে উঠলেও কয়েক মাস পর ভাড়া দেওয়া বন্ধ করে দেন। কিন্তু ভিক্ষা করে জীবনযাপন করায় ভাড়ার জন্য কখনোই চাপ দিতাম না।’ বাবুল মিয়া আরো বলেন, ‘আলেয়া কখনো তাঁর ঘরে কাউকে ঢুকতে দিতেন না। সব সময়ই ঘরের দরজা বন্ধ থাকত। কিন্তু তাঁর ঘরে এত টাকা থাকতে পারে, তা আমাদের ধারণার বাইরে ছিল।’ ভিক্ষার টাকা দানে পূর্ব বগুড়া রোড জামে মসজিদের ইমামের ছেলে সাকিব জানান, ভিক্ষাবৃত্তির মাধ্যমে জমানো টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা আলেয়ার বাড়ির সামনের একটা মসজিদে দান করা হয়েছে। ওই টাকায় মসজিদের মাইক কেনা হবে। এ ছাড়া যাঁরা সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত টাকা গুনেছেন, তাঁদের সাত হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে। বটতলা জামে মসজিদের সামনে এলাকাবাসীর উদ্যোগে আয়োজিত মাহফিলে এক হাজার টাকা দান করা হয়েছে। বাসার বকেয়া ভাড়া বাবদ তিন হাজার টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। বাকি টাকা আলেয়ার দুই ভাইকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

Set it on the shelves all over the world !!! Bangladeshi scientists discovered floating train. he train is now floating in its modernization a fly in the sky !!


Set it on the shelves all over the world !!! Bangladeshi scientists discovered floating train. he train is now floating in its modernization a fly in the sky !! Put the whole world on the shelves of Bangladeshi scientists discovered floating train. !! The train is now floating in its modernization a fly in the sky !! Ataul Karim higher degree in Physics from the University of Washington Physics from the University of Alabama, MS, MS electrical engineering and electrical engineering PhD degree, respectively, in 1978, 1979 and 1981. The scientist Dr. M. Karim was highly successful career. He is currently leading the world's least talented 5-thousand students and 600 faculty researchers. He said. Karim is a 6-led college, at least 0. Research, 6, 5, thousands of teachers and hundreds of graduate and under-graduate students. Recently, the scientist Dr. M. Karim has designed a train will not touch the ground during. This train will be floating without touching the ground. Aircraft like the floating movement of the train, road / path will be. This train of thought is commercial production in different countries. This discovery was thrown across the globe responded soundly. Ataul Karim floating around 004 trains undertook the project. He worked tirelessly for nearly one and a half years later, the train was able to create a prototype. This discovery is the fruit of his labor. Researchers at the University of 7-year-old Damien tried not been successful. The next time, put the name of the model, the scientists examined the views. But it could not find any defect has decided to commercial production. Ataul Karim conventional train line behind the new train was designed by the new rule of modern way. The striking train makeup. And so nice. Its main feature, it will not touch the ground running. The train will run fluently and utilized magnets. The speed will be much higher. Like a bullet train. Germany, China and Japan, more than 150 miles and were discovered speed train. However, with these being different Ataul Karim floating train, the train every mile track at an average cost of 11 million dollars to install. Ataul Karim discovered in the area of ​​the train would cost only US $ 1 million to 0 million to 30 million. Net Source.

গোটা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিল বাংলাদেশী বিজ্ঞানী ভাসমান ট্রেন আবিষ্কার করে।!! তার আধুনিকয়ান তৈরি ভাসমান ট্রেন এখন আকাশে উড়বে !!


গোটা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিল বাংলাদেশী বিজ্ঞানী ভাসমান ট্রেন আবিষ্কার করে।!! তার আধুনিকয়ান তৈরি ভাসমান ট্রেন এখন আকাশে উড়বে !! আতাউল করিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যালাবামা ইউনিভার্সিটি থেকে পদার্থ বিজ্ঞানে এমএস, ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএস এবং ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন যথাক্রমে ১৯৭৮, ১৯৭৯ এবং ১৯৮১ সালে। বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ডঃ আতাউল করিম পেশাগত জীবনে তিনি অত্যন্ত সফল। বর্তমানে তিনি বিশ্বের মেধাসম্পন্ন ৫ হাজার ছাত্র ও গবেষকের নেতৃত্ব দিচ্ছেন অন্তত ৬০০টি অনুষদে। ড. করিমের নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে ৬টি কলেজ, কমপক্ষে ২০টি গবেষণাকেন্দ্র, ৬শত শিক্ষক এবং ৫ হাজারের বেশি গ্র্যাজুয়েট ও আন্ডার-গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থী। সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ডঃ আতাউল করিম এমন একটি ট্রেনের নকশা করেছেন যা চলার সময় ভূমি স্পর্শ করবে না। মাটি স্পর্শ ছাড়াই ভাসমান অবস্থায় চলবে এই ট্রেন। বিমানের মত ভাসমান অবস্থায় ট্রেনের চলাচলের রাস্তা/পথ থাকবে। বিভিন্ন দেশে এই ট্রেন বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনের চিন্তা ভাবনা চলছে। এই আবিষ্কার পৃথিবী জুড়ে রীতিমত সাড়া ফেলে দিয়েছে । ২০০৪ সালের দিকে ভাসমান ট্রেনের প্রকল্প হাতে নেন আতাউল করিম। তিনি অক্লান্ত পরিশ্রম করে প্রায় দেড় বছরের মাথায় ট্রেনটির প্রোটোটাইপ তৈরি করতে সক্ষম হন তিনি। তার এই পরিশ্রমের ফসল এই আবিষ্কার। যেখানে ওল্ড ড্যামিয়ান ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা ৭ বছর চেষ্টা করেও সফলতা পায়নি। পরের সময়টায় নাম করা বিজ্ঞানীরা এই মডেলটি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখেছে। কিন্তু কোন খুঁত খুঁজে না পাওয়ায় এটা বাণিজ্যিক ভাবে উৎপাদনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। ট্রেনের প্রচলিত ধারাকে পেছনে ফেলে আতাউল করিম সম্পূর্ণ নতুন পাদ্ধতিতে আধুনিক ভাবে এই ট্রেনের ডিজাইন করেছেন। এই ট্রেনের গঠনশৈলী আকর্ষণীয়। এবং সুদর্শনীয়। এর প্রধান বৈশিষ্ট্য, এটা চলার সময় ভূমি স্পর্শ করবে না। ট্রেনটি চুম্বক শক্তিকে কাজে লাগিয়ে সাবলীলভাবে চলবে। এর গতিও অনেক বেশি হবে। অনেকটা বুলেট ট্রেনের মত। জার্মানি, চীন ও জাপানে ১৫০ মাইলের বেশি গতির ট্রেন আবিষ্কৃত হয়েছে। তবে এগুলোর সাথে আতাউল করিমের ভাসমান ট্রেনের প্রার্থক্য হচ্ছে, ওই ট্রেনে প্রতি মাইল ট্র্যাক বসানোর জন্য গড়ে খরচ পড়ে ১১ কোটি ডলার। আর সেই জায়গায় আতাউল করিমের আবিষ্কৃত এ ট্রেনে খরচ হবে মাত্র ১ কোটি ২০ লাখ থেকে ৩০ লাখ ডলার। সূত্রঃ নেট।

মিডিয়া জোন: How to make a properly youtube smart channel, wi...

How to make a properly youtube smart channel, with key tool and rankin...

How to make a properly smart support youtube channel Keyword Rank

How wonderful Images of so beautiful places of tfhe world

Top Images of top Beautiful places !! so Wonderful it is!! No missed.

How to make youtube channel planner ranking youtube key tool.

Emotions, Smooth sleeping, awosome, amazazing, peacfull scene @ Musice 2

Oh my goodness!



Oh my goodness! I can't believe it's been so long since I have posted! I have been beyond busy!
As most of you know I started taking taking pictures again almost exactly this time last year! It has been a very, very busy year! This is a GREAT thing and I am so thankful for all of my clients, but being so busy has caused my poor blog to suffer! It used to be something I enjoyed doing, but as I got busier I just didn't have the time for it! I would LOVE to start posting again. I go back and read my blog and there are so many things that I wouldn't remember if I hadn't blogged about them! My goal is to blog at least every other week! We will see how that goes! ;)
A few weeks ago I got a new computer! SO excited! The hubby had tried to talk me into getting a Mac back when we purchased my previous computer, but I knew what I wanted and at the time didn't want to transition. Well the other computer kicked the bucket and this time I was much more open to switching. All I have to say is once you go Mac....you never look back! ;) It's so easy to use and is light speeds faster than my PC as far as editing photos! I LOVE it! Oh and so does Brodey. He hopped right on it and started using it like a pro! Crazy. His favorite is the Photo Booth.That's my lovely family. I'm thinking this is Christmas card material. Hehe! We have fun with it!
Brodey is a big 1st grader now. Sad how fast time goes by! It seems like I was just sending him to preschool for 3 hours and day and thinking wow what will I do!?!?! HA!
Well it feels so good to blog! Aw!
I have to go now and do photo stuffs! If you haven't already you can visit me on Facebook! April Massad Photography!
Have a wonderful Sunday!

small worker at own home. fun video. new work

How can make 30,000 subscribers of youtube channel (সহজেই ৩০,০০০ সাবস্...

enjoy small kids of own home funz video for kids

enjoy small kids of own home funz video for kids

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থক ও বিরোধীদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ !!

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকো শহরের পার্শ্ববর্তী বার্কেলি পার্ক পরিণত হয়েছে রণক্ষেত্রে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থক ও বিরোধীদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে কাঠের লাঠি ও রড দিয়ে পিটিয়ে আহত করেছে।
ট্রাম্পের সমর্থকরা আমেরিকার পতাকা হাতে মিছিল নিয়ে যাচ্ছিলেন। অন্যদিক দিয়ে ট্রাম্পবিরোধীরা কালো কাপড় পরে বিক্ষোভ করছিলেন। দুই পক্ষ মুখোমুখি হলে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে নির্বিচারে পেটাতে থাকে। সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে বয়স্ক এক ট্রাম্প সমর্থকের মাথা ফেটে যায় এবং তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।
পুলিশ দূরে দাঁড়িয়ে থাকলেও ঘটনাস্থলে এগিয়ে আসেনি। পরে কয়েকজনকে আটক করেছে। একই দিনে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য রাজ্যে ট্রাম্পের সমর্থনে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ হয়েছে।
‘সমর্থক আর বিরোধী পক্ষের সব মিলিয়ে ২০০-৩০০ বিক্ষোভকারী জড়ো হয়েছিল। তাদের সংঘর্ষে তিনজন আহত হয়েছে। এর মধ্যে একজনের দাঁত উপড়ে পড়েছে। পুলিশ দুই পক্ষকে মারামারি থামিয়ে আলাদা করে দিয়েছে এবং পাঁচজনকে আটক করেছে বরে জানান বার্কেলির পুলিশের মুখপাত্র বায়রন হোয়াইট।
তিনি আরো জানান, ‘আমরা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করি এবং প্রয়োজন হলে ব্যবস্থা নিই।’
ওয়াশিংটন শোভাযাত্রার আয়োজক ট্রাম্পপন্থী সমকামী সংগঠনের প্রেসিডেন্ট পিটার বুকিন বলেন, ‘প্রেসিডেন্টের অভিষেকের পর ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছিল। তাই আমরা চিন্তা করেছি, আমাদেরও শক্তি দেখানো দরকার।’
ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রের অন্তত রাজ্যে শনিবার ‘স্পিরিট অব আমেরিকা’ নামের ওই শোভাযাত্রা বের করেন ট্রাম্প সমর্থকরা। তবে কোথাও ৩০০-৪০০-এর বেশি জনসমাগম হয়নি। একই দিন মিনেসোটায় প্রায় ৪ শতাধিক মানুষের অংশগ্রহণে ট্রাম্পবিরোধী মিছিল হয়। এসময় ট্রাম্প সমর্থকদের সঙ্গে তাদের উত্তেজনা দেখা দেয়। সেখান থেকে গ্রেফতার হয় ৬ জন। টেনেসি রাজ্যেও একই ধরনের উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ার খবর মিলেছে। ট্রাম্পের পক্ষে-বিপক্ষে মিছিল হয়েছে নিউইয়র্ক, ওয়াশিংটন, ফ্লোরিডাসহ প্রায় ডজন দুই রাজ্যে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই সংঘর্ষের সময় ট্রাম্প সমর্থকরা বিরোধীদের উদ্দেশে পুলিশের মতো পিপার স্প্রে (মরিচের গুঁড়া) নিক্ষেপ করেছে। ট্রাম্পের একজন সমর্থক হাতে লাঠি, মুখে মুখোশ ও আমেরিকান পতাকা জড়ানো একটি বর্ম সঙ্গে নিয়েছিলেন। সূত্রঃ নেট।
 

Top